তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে পানি বৃদ্ধি, নিয়ন্ত্রণে খোলা রয়েছে ৪৪ গেট

জেলা সংবাদদাতা
১৭ জুন, ২০২৩, 8:55 PM
তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে পানি বৃদ্ধি, নিয়ন্ত্রণে খোলা রয়েছে ৪৪ গেট
উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও গত রাতের অব্যাহত বৃষ্টিপাতে বাড়তে শুরু করেছে তিস্তা নদীর পানি। আর হঠাৎ তিস্তায় পানি বাড়ায় ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
শনিবার বিকেল ৩ টায় দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারেজের ডালিয়া পয়েন্টে তিস্তার পানিপ্রবাহ রেকর্ড করা হয়েছে ৫১ দশমিক ৮৪ সেন্টিমিটার, যা বিপৎসীমার দশমিক ৭৬ সেন্টিমিটার (স্বাভাবিক ৫২ দশমিক ৬০ সেন্টিমিটার) নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে সকাল ৯ টায় পানি প্রবাহ ৫২.০৬ সেন্টিমিটার রেকর্ড করা হয়েছিলো যা বিপদসীমার ৫৪ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।
ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের পানি পরিমাপক নূরুল ইসলাম বলেন, শুক্রবার রাত থেকে তিস্তার পানি বাড়তে শুরু করেছে। সকাল থেকে পানি প্রবাহ কিছুটা কমতে শুরু করেছে। এভাবে কমতে থাকলে বিকেলের দিকে পানি কমে যেতে পারে।
ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আসফাউদ্দৌলা বলেন, উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও কয়েকদিনের অব্যাহত বৃষ্টিপাতের কারণে তিস্তার পানি বেড়েছে।
আর হঠাৎ তিস্তার পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় নীলফামারী ও লালমনিরহাটের নদীর তীরবর্তী নিম্নাঞ্চল ও চরের মানুষেরা চিন্তিত হয়ে পরেছেন বলে জানা গেছে। পানি প্রবাহ বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে ফসলের ক্ষেত পানিতে ডুবে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে। তবে পানি না বাড়লে তেমন সমস্যা হবে না বলে মন্তব্য নদী তীরবর্তী বাসিন্দাদের।
হাতিবান্ধার গড্ডিমারী ইউপি চেয়ারম্যান আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামল জানান, নদীতে পানি বেড়েছে তবে এখনো কোনো এলাকা প্লাবিত হয়নি। নদীর পানি সকালের পর থেকে কমতে শুরু করেছে। পানি বৃদ্ধি না পেলে ক্ষতির সম্ভাবনার নেই। তিনি জানান,নদী তীরবর্তী এলাকাগুলোতে সবসময় খোঁজ-খবর রাখছি। তবে নদীর পানি বৃদ্ধি পেলে নদী তীরবর্তী বাসিন্দা ও তাদের ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হতে পারে।
জেলা সংবাদদাতা
১৭ জুন, ২০২৩, 8:55 PM
উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও গত রাতের অব্যাহত বৃষ্টিপাতে বাড়তে শুরু করেছে তিস্তা নদীর পানি। আর হঠাৎ তিস্তায় পানি বাড়ায় ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
শনিবার বিকেল ৩ টায় দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারেজের ডালিয়া পয়েন্টে তিস্তার পানিপ্রবাহ রেকর্ড করা হয়েছে ৫১ দশমিক ৮৪ সেন্টিমিটার, যা বিপৎসীমার দশমিক ৭৬ সেন্টিমিটার (স্বাভাবিক ৫২ দশমিক ৬০ সেন্টিমিটার) নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে সকাল ৯ টায় পানি প্রবাহ ৫২.০৬ সেন্টিমিটার রেকর্ড করা হয়েছিলো যা বিপদসীমার ৫৪ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।
ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের পানি পরিমাপক নূরুল ইসলাম বলেন, শুক্রবার রাত থেকে তিস্তার পানি বাড়তে শুরু করেছে। সকাল থেকে পানি প্রবাহ কিছুটা কমতে শুরু করেছে। এভাবে কমতে থাকলে বিকেলের দিকে পানি কমে যেতে পারে।
ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আসফাউদ্দৌলা বলেন, উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও কয়েকদিনের অব্যাহত বৃষ্টিপাতের কারণে তিস্তার পানি বেড়েছে।
আর হঠাৎ তিস্তার পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় নীলফামারী ও লালমনিরহাটের নদীর তীরবর্তী নিম্নাঞ্চল ও চরের মানুষেরা চিন্তিত হয়ে পরেছেন বলে জানা গেছে। পানি প্রবাহ বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে ফসলের ক্ষেত পানিতে ডুবে যাওয়ার শঙ্কা রয়েছে। তবে পানি না বাড়লে তেমন সমস্যা হবে না বলে মন্তব্য নদী তীরবর্তী বাসিন্দাদের।
হাতিবান্ধার গড্ডিমারী ইউপি চেয়ারম্যান আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামল জানান, নদীতে পানি বেড়েছে তবে এখনো কোনো এলাকা প্লাবিত হয়নি। নদীর পানি সকালের পর থেকে কমতে শুরু করেছে। পানি বৃদ্ধি না পেলে ক্ষতির সম্ভাবনার নেই। তিনি জানান,নদী তীরবর্তী এলাকাগুলোতে সবসময় খোঁজ-খবর রাখছি। তবে নদীর পানি বৃদ্ধি পেলে নদী তীরবর্তী বাসিন্দা ও তাদের ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হতে পারে।