২০২২ সালে শিশু মৃত্যুহার সর্বোচ্চ

#
news image

দেশে গত ৫ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ শিশুর মৃত্যু হয়েছে ২০২২ সালে। এসময়ে প্রতিহাজারে ১ থেকে ৪ বছর বয়সের শিশু মৃত্যুর হার এক দশমিক ৮ শতাংশ। ২০২২ সালে ৫ বছরের বেশি বয়সী শিশু মৃত্যুহারও বেড়েছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) বাংলাদেশ স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস ২০২২ শীর্ষক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।

আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) ভবনে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। অনুষ্ঠানে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান প্রধান অতিথি ছিলেন।
বিশেষ অতিথি ছিলেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম ও পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিবিএস-এর ডিজি (চলতি দায়িত্ব) পরিমল চন্দ্র বসু। অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রকল্প পরিচালক মো. আলমগীর হোসেন।

বিবিএসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২২ সালে প্রতি হাজার জীবিত জন্ম নেওয়া শিশুর বিপরীতে ৩১ জন শিশু মারা গেছে। এর আগের তিন বছরে গড়ে মারা যায় ২৮ জন শিশু। ২০১৮ সালে ছিল ২৯ জন।

প্রতি হাজার জীবিত জন্ম নেওয়া শিশুর বিপরীতে মৃত্যুর দিক থেকে এগিয়ে আছে পুরুষ শিশু। ২০২২ সালে প্রতি হাজারে ৩৩ জন পুরুষ শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এসময়ে কন্যা শিশুর মৃত্যু হয়েছে ২৯ জন।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, ৫ বছরের কম বয়সী শিশু মৃত্যুর হার শহরের তুলনা গ্রামে বেশি। ২০২২ সালে শহরে যেখানে প্রতি হাজারে ২৯ জন শিশুর মৃত্যু হয়েছে, সেখানে গ্রামে মৃত্যু হয়েছে ৩২ জন শিশুর।

তবে কমেছে মাতৃ মৃত্যুর হার। ২০২২ সালে জীবিত জন্ম নেওয়া শিশুর বিপরীতে প্রতিলাখে মাতৃমৃত্যু হয়েছে ১৫৬ জনের। যা ২০২১ সালে ছিল ১৬৮ জন।

নাগরিক প্রতিবেদক

১৩ জুন, ২০২৩,  3:53 PM

news image

দেশে গত ৫ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ শিশুর মৃত্যু হয়েছে ২০২২ সালে। এসময়ে প্রতিহাজারে ১ থেকে ৪ বছর বয়সের শিশু মৃত্যুর হার এক দশমিক ৮ শতাংশ। ২০২২ সালে ৫ বছরের বেশি বয়সী শিশু মৃত্যুহারও বেড়েছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) বাংলাদেশ স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস ২০২২ শীর্ষক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।

আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) ভবনে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। অনুষ্ঠানে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান প্রধান অতিথি ছিলেন।
বিশেষ অতিথি ছিলেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম ও পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিবিএস-এর ডিজি (চলতি দায়িত্ব) পরিমল চন্দ্র বসু। অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রকল্প পরিচালক মো. আলমগীর হোসেন।

বিবিএসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২২ সালে প্রতি হাজার জীবিত জন্ম নেওয়া শিশুর বিপরীতে ৩১ জন শিশু মারা গেছে। এর আগের তিন বছরে গড়ে মারা যায় ২৮ জন শিশু। ২০১৮ সালে ছিল ২৯ জন।

প্রতি হাজার জীবিত জন্ম নেওয়া শিশুর বিপরীতে মৃত্যুর দিক থেকে এগিয়ে আছে পুরুষ শিশু। ২০২২ সালে প্রতি হাজারে ৩৩ জন পুরুষ শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এসময়ে কন্যা শিশুর মৃত্যু হয়েছে ২৯ জন।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, ৫ বছরের কম বয়সী শিশু মৃত্যুর হার শহরের তুলনা গ্রামে বেশি। ২০২২ সালে শহরে যেখানে প্রতি হাজারে ২৯ জন শিশুর মৃত্যু হয়েছে, সেখানে গ্রামে মৃত্যু হয়েছে ৩২ জন শিশুর।

তবে কমেছে মাতৃ মৃত্যুর হার। ২০২২ সালে জীবিত জন্ম নেওয়া শিশুর বিপরীতে প্রতিলাখে মাতৃমৃত্যু হয়েছে ১৫৬ জনের। যা ২০২১ সালে ছিল ১৬৮ জন।