অবশেষে আরও দুদিন চলবে পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র

#
news image

কয়লা না থাকায় পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন আজও পুরোপুরি বন্ধ হচ্ছে না। আগামী ৫ জুন যেকোন সময় বন্ধ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ তথ্য নির্ভরযোগ্য সূত্রের। ডলার সংকটে বকেয়া বিল পরিশোধ করতে না পারায় কয়লা সরবরাহ বন্ধ হওয়ায় আজ ৩ জুন দ্বিতীয় ইউনিট বন্ধ হওয়ার কথা ছিল বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির। 

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানাগেছে, দুটি ইউনিট মিলে পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন সক্ষমতা ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট। কয়লা সংকটে ২৫ মে বন্ধ হয় প্রথম ইউনিট। আজ মধ্য রাত থেকে বন্ধ হওয়ার কথা ছিল দ্বিতীয় ইউনিটের। অবশেষে কয়েকদিন ধরে বিদ্যুতের লোডশেডিং এর কারণে কয়লা সাশ্রয়ের ফলে আজ পুরোপুরি বিদুৎ উৎপাদন বন্ধ হচ্ছে না। দেশের সর্ববৃহৎ এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির পুরো বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ হতে আরো দুদিন সময় পেল বিসিটিসিএল। এরফলে দক্ষিণাঞ্চল সহ সমগ্র দেশে দেখা দিতে পারে বিদ্যুতের ভয়াবহ লোডশেডিং। 

কর্তৃপক্ষ বলছেন, আগামী ৫ জুন রাতের কোন একসময় ২য় ইউনিট বন্ধ হবে। তবে তা নির্ভর করছে লোডের ওপর। দেশের সর্ববৃহৎ তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রটি পুনরায় উৎপাদনে আসতে আরো একমাস সময় লাগতে পারে বলে জানিয়েছেন কর্তৃপক্ষ।

এদিকে, নতুন করে কয়লা আমদানির জন্য সরকার ও বাংলাদেশ ব্যাংক ১০০ মিলিয়ন ডলার সংস্থান করে দিয়েছে। ইতোমধ্যে এলসি খোলা হয়েছে। চলতি মাসের শেষ সপ্তাহের মধ্যেই কয়লা চলে আসলে আবারও চালু হবে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি।

নাগরিক প্রতিবেদক

০৩ জুন, ২০২৩,  11:28 PM

news image

কয়লা না থাকায় পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন আজও পুরোপুরি বন্ধ হচ্ছে না। আগামী ৫ জুন যেকোন সময় বন্ধ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ তথ্য নির্ভরযোগ্য সূত্রের। ডলার সংকটে বকেয়া বিল পরিশোধ করতে না পারায় কয়লা সরবরাহ বন্ধ হওয়ায় আজ ৩ জুন দ্বিতীয় ইউনিট বন্ধ হওয়ার কথা ছিল বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির। 

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানাগেছে, দুটি ইউনিট মিলে পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন সক্ষমতা ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট। কয়লা সংকটে ২৫ মে বন্ধ হয় প্রথম ইউনিট। আজ মধ্য রাত থেকে বন্ধ হওয়ার কথা ছিল দ্বিতীয় ইউনিটের। অবশেষে কয়েকদিন ধরে বিদ্যুতের লোডশেডিং এর কারণে কয়লা সাশ্রয়ের ফলে আজ পুরোপুরি বিদুৎ উৎপাদন বন্ধ হচ্ছে না। দেশের সর্ববৃহৎ এ বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির পুরো বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ হতে আরো দুদিন সময় পেল বিসিটিসিএল। এরফলে দক্ষিণাঞ্চল সহ সমগ্র দেশে দেখা দিতে পারে বিদ্যুতের ভয়াবহ লোডশেডিং। 

কর্তৃপক্ষ বলছেন, আগামী ৫ জুন রাতের কোন একসময় ২য় ইউনিট বন্ধ হবে। তবে তা নির্ভর করছে লোডের ওপর। দেশের সর্ববৃহৎ তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রটি পুনরায় উৎপাদনে আসতে আরো একমাস সময় লাগতে পারে বলে জানিয়েছেন কর্তৃপক্ষ।

এদিকে, নতুন করে কয়লা আমদানির জন্য সরকার ও বাংলাদেশ ব্যাংক ১০০ মিলিয়ন ডলার সংস্থান করে দিয়েছে। ইতোমধ্যে এলসি খোলা হয়েছে। চলতি মাসের শেষ সপ্তাহের মধ্যেই কয়লা চলে আসলে আবারও চালু হবে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি।