বঙ্গবন্ধুর ৬-দফা দাবির মাধ্যমে চূড়ান্ত স্বাধীনতার বীজ বপন করা হয় : সজীব ওয়াজেদ জয়

প্রভাতী খবর ডেস্ক
০৮ জুন, ২০২২, 9:08 PM

বঙ্গবন্ধুর ৬-দফা দাবির মাধ্যমে চূড়ান্ত স্বাধীনতার বীজ বপন করা হয় : সজীব ওয়াজেদ জয়
প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, ১৯৬৬ সালের ছয় দফা দাবীর মধ্যে দিয়ে বাঙালির স্বাধীনতার বীজ বপন করা হয়েছিল। যা জাতির মুক্তির দীর্ঘ সংগ্রামের একটি মাইলফলক।
তিনি গতকাল মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তার ভেরিফাইড একাউন্ট থেকে এক পোস্টে বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক উত্থাপিত ছয় দফা দাবী বাঙালী জাতির স্বাধিকার আন্দোলনের ভিত্তি স্তম্ভ স্বরূপ।’
তিনি ফেসবুক পোস্টে লিখেন, ‘এটি ছিল দফা বাঙালীর স্বাধীনতার হাতিয়ার। দীর্ঘ নিপীডন, অন্যায়, অবিচার ও বৈষম্যের শিকার বাঙালী জাতি ছয় দফা আন্দোলনের মাধ্যমে একটি নতুন দিক নির্দেশনা পেয়েছিল।
ফেসবুকে দেয়া স্ট্যাটাসে তিনি আরো লেখেন, ১৯৬৬ সালের ১৮ মার্চ আওয়ামী লীগের কাউন্সিল অধিবেশনে শেখ মুজিবর রহমানের নামে ‘আমাদের বাঁচার দাবি: ছয় দফা কর্মসূচী’ শীর্ষক একটি পুস্তিকা প্রচার করা হয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান ‘৬ দফা কর্মসূচীর’ প্রচারণায় পূর্ব পাকিস্তানের বিভিন্ন জেলা পরিদর্শন করেন।
১৯৬৬ সালের ৭ জুন বঙ্গবন্ধুর আহব্বানে ছয় দফা বাস্তবায়নের দাবীতে সারা দেশে হরতাল পালিত হয়। হরতালে নির্বিচারে গুলি চালায় ও লাঠিপেটা করে পুলিশ ও ইপিআর। টঙ্গী, ঢাকা, নারায়ণগঞ্জে মনু মিয়া, শফিক, শামসুল হকসহ ১১ জন বাঙালি শহীদ হন। প্রায় আটশ’ আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ কর্মী এবং হাজারো নিরীহ মানুষকে গ্রেফতার করা হয়। এর পর থেকেই ৭ জুন ‘ছয় দফা দিবস’ হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। ৭ জুনের সফল হরতালে আতঙ্কিত হয়ে স্বৈরশাসক আইয়ুব খান বঙ্গবন্ধুকে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় জড়িয়ে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যার চেষ্টা করে। কিন্তু ঊনসত্তরের ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থান এ চক্রান্ত ব্যর্থ করে দেয়।
ছয় দফা উত্থাপন ও বাস্তবায়নের পুরো ঘটনাগুলো জানতে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন এবং তরুণ প্রজন্মকে দেশের সঠিক ইতিহাস জানতে উদ্বুদ্ধ করুন।
প্রভাতী খবর ডেস্ক
০৮ জুন, ২০২২, 9:08 PM

প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, ১৯৬৬ সালের ছয় দফা দাবীর মধ্যে দিয়ে বাঙালির স্বাধীনতার বীজ বপন করা হয়েছিল। যা জাতির মুক্তির দীর্ঘ সংগ্রামের একটি মাইলফলক।
তিনি গতকাল মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তার ভেরিফাইড একাউন্ট থেকে এক পোস্টে বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক উত্থাপিত ছয় দফা দাবী বাঙালী জাতির স্বাধিকার আন্দোলনের ভিত্তি স্তম্ভ স্বরূপ।’
তিনি ফেসবুক পোস্টে লিখেন, ‘এটি ছিল দফা বাঙালীর স্বাধীনতার হাতিয়ার। দীর্ঘ নিপীডন, অন্যায়, অবিচার ও বৈষম্যের শিকার বাঙালী জাতি ছয় দফা আন্দোলনের মাধ্যমে একটি নতুন দিক নির্দেশনা পেয়েছিল।
ফেসবুকে দেয়া স্ট্যাটাসে তিনি আরো লেখেন, ১৯৬৬ সালের ১৮ মার্চ আওয়ামী লীগের কাউন্সিল অধিবেশনে শেখ মুজিবর রহমানের নামে ‘আমাদের বাঁচার দাবি: ছয় দফা কর্মসূচী’ শীর্ষক একটি পুস্তিকা প্রচার করা হয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান ‘৬ দফা কর্মসূচীর’ প্রচারণায় পূর্ব পাকিস্তানের বিভিন্ন জেলা পরিদর্শন করেন।
১৯৬৬ সালের ৭ জুন বঙ্গবন্ধুর আহব্বানে ছয় দফা বাস্তবায়নের দাবীতে সারা দেশে হরতাল পালিত হয়। হরতালে নির্বিচারে গুলি চালায় ও লাঠিপেটা করে পুলিশ ও ইপিআর। টঙ্গী, ঢাকা, নারায়ণগঞ্জে মনু মিয়া, শফিক, শামসুল হকসহ ১১ জন বাঙালি শহীদ হন। প্রায় আটশ’ আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ কর্মী এবং হাজারো নিরীহ মানুষকে গ্রেফতার করা হয়। এর পর থেকেই ৭ জুন ‘ছয় দফা দিবস’ হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। ৭ জুনের সফল হরতালে আতঙ্কিত হয়ে স্বৈরশাসক আইয়ুব খান বঙ্গবন্ধুকে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় জড়িয়ে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যার চেষ্টা করে। কিন্তু ঊনসত্তরের ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থান এ চক্রান্ত ব্যর্থ করে দেয়।
ছয় দফা উত্থাপন ও বাস্তবায়নের পুরো ঘটনাগুলো জানতে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন এবং তরুণ প্রজন্মকে দেশের সঠিক ইতিহাস জানতে উদ্বুদ্ধ করুন।