সিদ্দিকবাজারে বিস্ফোরণের মামলা, প্রতিবেদন ২০ জুন

#
news image

রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিকবাজারে ভবন বিস্ফোরণে প্রাণহানির ঘটনায় দায়ের করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ২০ জুন দিন ধার্য করেছেন আদালত। আজ রোববার মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। 

এদিন প্রতিবেদন দাখিল করেননি মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক আবদুল মাবুদ। এজন্য প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন এ দিন ধার্য করেন ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বেগম ফারাহ দিবা ছন্দা।

আদালতে সংশ্লিষ্ট থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা উপপরিদর্শক আশ্রাব আলী বিষয়টি জানিয়েছেন। এর আগে গত ৭ মার্চ বিকেলে গুলিস্তানের সিদ্দিকবাজারের নর্থসাউথ রোডে সাততলা ভবনে বিকট শব্দে বিস্ফোরণ ঘটে। এ ঘটনায় ২৪ জন নিহত হন, আহত হন শতাধিক। বিস্ফোরণে ভবনটির তিনতলা পর্যন্ত পুরোপুরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

সেখানে স্যানিটারি ও গৃহস্থালি সামগ্রীর বেশ কয়েকটি দোকান ছিল। বিস্ফোরণে ভবনটির দেয়াল ভেঙে যাওয়ার পাশাপাশি ভেতরের জিনিসপত্র ছিটকে বাইরে পড়ে যায়। ভবনের উল্টো দিকে দাঁড়িয়ে থাকা একটি বাসও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ ছাড়া ক্ষতিগ্রস্ত হয় পাশের কয়েকটি ভবনও।

এ ঘটনায় বংশাল থানায় অবহেলার অভিযোগে এনে মামলা দায়ের করে পুলিশ। মামলার পর ভবনের দুই মালিকসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। আসামিরা হলেন- দুই মালিক ওয়াহিদুর রহমান ও মতিউর রহমান এবং ভবনের বেসম্যান্টের স্যানিটারি ব্যবসায়ী মিন্টু। এর মধ্যে ওয়াহিদুর ও মতিউর সম্পর্কে আপন দুই ভাই।

নিজস্ব প্রতিবেদক

২১ মে, ২০২৩,  6:04 PM

news image

রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিকবাজারে ভবন বিস্ফোরণে প্রাণহানির ঘটনায় দায়ের করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ২০ জুন দিন ধার্য করেছেন আদালত। আজ রোববার মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। 

এদিন প্রতিবেদন দাখিল করেননি মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক আবদুল মাবুদ। এজন্য প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন এ দিন ধার্য করেন ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট বেগম ফারাহ দিবা ছন্দা।

আদালতে সংশ্লিষ্ট থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা উপপরিদর্শক আশ্রাব আলী বিষয়টি জানিয়েছেন। এর আগে গত ৭ মার্চ বিকেলে গুলিস্তানের সিদ্দিকবাজারের নর্থসাউথ রোডে সাততলা ভবনে বিকট শব্দে বিস্ফোরণ ঘটে। এ ঘটনায় ২৪ জন নিহত হন, আহত হন শতাধিক। বিস্ফোরণে ভবনটির তিনতলা পর্যন্ত পুরোপুরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

সেখানে স্যানিটারি ও গৃহস্থালি সামগ্রীর বেশ কয়েকটি দোকান ছিল। বিস্ফোরণে ভবনটির দেয়াল ভেঙে যাওয়ার পাশাপাশি ভেতরের জিনিসপত্র ছিটকে বাইরে পড়ে যায়। ভবনের উল্টো দিকে দাঁড়িয়ে থাকা একটি বাসও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ ছাড়া ক্ষতিগ্রস্ত হয় পাশের কয়েকটি ভবনও।

এ ঘটনায় বংশাল থানায় অবহেলার অভিযোগে এনে মামলা দায়ের করে পুলিশ। মামলার পর ভবনের দুই মালিকসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। আসামিরা হলেন- দুই মালিক ওয়াহিদুর রহমান ও মতিউর রহমান এবং ভবনের বেসম্যান্টের স্যানিটারি ব্যবসায়ী মিন্টু। এর মধ্যে ওয়াহিদুর ও মতিউর সম্পর্কে আপন দুই ভাই।