ঘূর্ণিঝড়ে বঙ্গবন্ধু টানেলের ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে ৮ ব্যবস্থা

#
news image

ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাব থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলের ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে ৮টি প্রস্তুতিমূলক ব্যবস্থা নিয়েছে টানেল কর্তৃপক্ষ। গত ১০ মে ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত এক জরুরি বৈঠকের সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন টানেলে প্রকল্প পরিচালক হারুনুর রশিদ।

প্রস্তুতিমূলক ব্যবস্থাগুলোর মধ্যে রয়েছে -

১) টানেলের প্রকল্প পরিচালক প্রকল্প বাস্তবায়নে নিয়োজিত ঠিকাদার ও পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে পরামর্শ করে পারস্পরিক সমন্বয়ের মাধ্যমে ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় সকল সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ।

২) বিদ্যুৎ সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন রাখতে জেনারেটর প্রস্তুত রাখা।

৩) ঘূর্ণিঝড়জনিত যেকোনো সমস্যা তাৎক্ষণিকভাবে কর্তৃপক্ষকে অবহিত করে প্রাপ্ত নির্দেশনার আলোকে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ।  

৪) প্রকল্পের কাজে নিয়োজিত যানবাহনসহ বিভিন্ন নির্মাণ সামগ্রী (ক্রেন, স্ক্যাভেটর, ডিভাইডার, পাইপ, টিন ইত্যাদি) নিরাপদ স্থানে সরিয়ে রাখার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ।  

৫) ঘূর্ণিঝড়ের সময় সার্ভিলেন্স টিম প্রস্তুত রাখা।

৬) প্রকল্পে কর্মরত সকলের ও সম্পদ (জানমাল) প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ।  

৭) সেতু কর্তৃপক্ষের আওতাধীন চলমান প্রকল্পসমূহ সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে গঠিত মনিটরিং টিম এ আহ্বায়ক ও প্রকল্প পরিচালক সার্বক্ষণিক যোগাযোগ ও সমন্বয়ের মাধ্যমে উল্লিখিত নির্দেশনার আলোকে ঘূর্ণিঝড় মোখা বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা দেওয়া।  

এবং ৮) ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলায় প্রয়োজনে বঙ্গবন্ধু টানেলের দুই প্রান্তের ফ্ল্যাড গেট সাময়িক বন্ধ রাখা।

হারুনুর রশিদ চৌধুরী বলেন, ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের জরুরি বৈঠকে কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মিতব্য বঙ্গবন্ধু টানেলের নিরাপত্তা নিতে সেতু কর্তৃপক্ষকে নির্দেশনা দেওয়া হয়। এ প্রেক্ষিতে শুক্রবার (১২ মে) সন্ধ্যায় সেতু কর্তৃপক্ষ টানেলের ক্ষয়ক্ষতি রক্ষায় ৮টি বিশেষ নির্দেশনা দেয়। যা আমরা বাস্তবায়ন করছি। বাংলা নিউজ২৪

নাগরিক অনলাইন ডেস্ক

১৪ মে, ২০২৩,  9:02 AM

news image

ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাব থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলের ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে ৮টি প্রস্তুতিমূলক ব্যবস্থা নিয়েছে টানেল কর্তৃপক্ষ। গত ১০ মে ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত এক জরুরি বৈঠকের সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন টানেলে প্রকল্প পরিচালক হারুনুর রশিদ।

প্রস্তুতিমূলক ব্যবস্থাগুলোর মধ্যে রয়েছে -

১) টানেলের প্রকল্প পরিচালক প্রকল্প বাস্তবায়নে নিয়োজিত ঠিকাদার ও পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে পরামর্শ করে পারস্পরিক সমন্বয়ের মাধ্যমে ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় সকল সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ।

২) বিদ্যুৎ সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন রাখতে জেনারেটর প্রস্তুত রাখা।

৩) ঘূর্ণিঝড়জনিত যেকোনো সমস্যা তাৎক্ষণিকভাবে কর্তৃপক্ষকে অবহিত করে প্রাপ্ত নির্দেশনার আলোকে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ।  

৪) প্রকল্পের কাজে নিয়োজিত যানবাহনসহ বিভিন্ন নির্মাণ সামগ্রী (ক্রেন, স্ক্যাভেটর, ডিভাইডার, পাইপ, টিন ইত্যাদি) নিরাপদ স্থানে সরিয়ে রাখার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ।  

৫) ঘূর্ণিঝড়ের সময় সার্ভিলেন্স টিম প্রস্তুত রাখা।

৬) প্রকল্পে কর্মরত সকলের ও সম্পদ (জানমাল) প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ।  

৭) সেতু কর্তৃপক্ষের আওতাধীন চলমান প্রকল্পসমূহ সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে গঠিত মনিটরিং টিম এ আহ্বায়ক ও প্রকল্প পরিচালক সার্বক্ষণিক যোগাযোগ ও সমন্বয়ের মাধ্যমে উল্লিখিত নির্দেশনার আলোকে ঘূর্ণিঝড় মোখা বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা দেওয়া।  

এবং ৮) ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলায় প্রয়োজনে বঙ্গবন্ধু টানেলের দুই প্রান্তের ফ্ল্যাড গেট সাময়িক বন্ধ রাখা।

হারুনুর রশিদ চৌধুরী বলেন, ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের জরুরি বৈঠকে কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মিতব্য বঙ্গবন্ধু টানেলের নিরাপত্তা নিতে সেতু কর্তৃপক্ষকে নির্দেশনা দেওয়া হয়। এ প্রেক্ষিতে শুক্রবার (১২ মে) সন্ধ্যায় সেতু কর্তৃপক্ষ টানেলের ক্ষয়ক্ষতি রক্ষায় ৮টি বিশেষ নির্দেশনা দেয়। যা আমরা বাস্তবায়ন করছি। বাংলা নিউজ২৪