বাংলাদেশে উন্নয়ন অংশীদারিত্ব বাড়াতে বিশ্বব্যাংককে অনুরোধ অর্থমন্ত্রীর

#
news image

বাংলাদেশে ভিশন ২০৪১-কে  সামনে রেখে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগে উন্নয়ন অংশীদারিত্ব বাড়াতে বিশ্বব্যাংককে অনুরোধ করেছেন অর্থমন্ত্রীর আ হ ম মুস্তফা কামাল।

গতকাল মঙ্গলবার বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের বিদায়ী ভাইস-প্রেসিডেন্ট হার্টউইগ শেফারের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এ বিষয়ে সহযোগিতা চান অর্থমন্ত্রী।

এ সময়, করোনাকালীন সময়ে বাজেট সহায়তা, কোভিড মোকাবিলা ও টিকা ক্রয়ে অর্থায়নের জন্য বিশ্বব্যাংককে ধন্যবাদ জানান অর্থমন্ত্রী।

এ ছাড়াও, বাংলাদেশে সার্বজনীন পেনশন চালু করার বিষয়টিও তুলে ধরেন তিনি।

ঢাকাকে আরও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলতে বিশ্বব্যাংক বিভিন্ন দেশের অভিজ্ঞতা বিনিময় করতে পারে বলেও তিনি জানান।

 
দ্বিপক্ষীয় সভায় হার্টউইগ শেফার বাংলাদেশের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ বিভিন্ন অর্থনৈতিক ও সামাজিক নির্দেশকে বিভিন্ন প্রতিবেশী দেশের থেকে বর্তমানে অনেক এগিয়ে রয়েছে, বিশেষত করোনা মোকাবিলায় বাংলাদেশের বিভিন্ন সময়োচিত উদ্যোগেরও প্রশংসা করেন।

ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সবচেয়ে বড় গ্রহীতা হিসেবে বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের সঙ্গে আরও নিবিড়ভাবে কাজ করে যাবে বলেও তিনি আশা প্রকাশ করেন।

নিজস্ব প্রতিবেদক

০২ জুন, ২০২২,  10:41 PM

news image

বাংলাদেশে ভিশন ২০৪১-কে  সামনে রেখে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগে উন্নয়ন অংশীদারিত্ব বাড়াতে বিশ্বব্যাংককে অনুরোধ করেছেন অর্থমন্ত্রীর আ হ ম মুস্তফা কামাল।

গতকাল মঙ্গলবার বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের বিদায়ী ভাইস-প্রেসিডেন্ট হার্টউইগ শেফারের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এ বিষয়ে সহযোগিতা চান অর্থমন্ত্রী।

এ সময়, করোনাকালীন সময়ে বাজেট সহায়তা, কোভিড মোকাবিলা ও টিকা ক্রয়ে অর্থায়নের জন্য বিশ্বব্যাংককে ধন্যবাদ জানান অর্থমন্ত্রী।

এ ছাড়াও, বাংলাদেশে সার্বজনীন পেনশন চালু করার বিষয়টিও তুলে ধরেন তিনি।

ঢাকাকে আরও বাসযোগ্য করে গড়ে তুলতে বিশ্বব্যাংক বিভিন্ন দেশের অভিজ্ঞতা বিনিময় করতে পারে বলেও তিনি জানান।

 
দ্বিপক্ষীয় সভায় হার্টউইগ শেফার বাংলাদেশের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ বিভিন্ন অর্থনৈতিক ও সামাজিক নির্দেশকে বিভিন্ন প্রতিবেশী দেশের থেকে বর্তমানে অনেক এগিয়ে রয়েছে, বিশেষত করোনা মোকাবিলায় বাংলাদেশের বিভিন্ন সময়োচিত উদ্যোগেরও প্রশংসা করেন।

ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সবচেয়ে বড় গ্রহীতা হিসেবে বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের সঙ্গে আরও নিবিড়ভাবে কাজ করে যাবে বলেও তিনি আশা প্রকাশ করেন।