প্রতারণার ও স্বাক্ষর জালিয়াতি মামলায় ধামইরহাটের সাংবাদিক কারাগারে

মাসুদ সরকার, ধামইরহাট (নওগাঁ)
০৫ মার্চ, ২০২৩, 8:02 PM
প্রতারণার ও স্বাক্ষর জালিয়াতি মামলায় ধামইরহাটের সাংবাদিক কারাগারে
নওগাঁর ধামইরহাটে স্বাক্ষর জালিয়াতি ও প্রতারনার মামলায় ধামইরহাটের কথিত সাংবাদিক শহিদুল ইসলামকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। অন্যের স্বাক্ষর জাল করে পত্রিকার কার্ড ইস্যুর মাধ্যমে সাংবাদিক নিয়োগ দেওয়ার অপরাধে মামলা করে বিডিসি ক্রাইম নিউজের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক আনিছুর রহমান। সেই মামলায় জামিন নিতে গেলে বিজ্ঞ আদালত কথিত সাংবাদিক নওগাঁর সদর উপজেলার বাচ্চু মন্ডলের ছেলে শহিদুল ইসলামকে কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দেন। মামলা নং- সি আর ২৪৪/২২।
মামলার বাদী বিডিসি ক্রাইম নিউজের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মো. আনিছুর রহমানের কৌশুলী এ্যাডভোকেট আশরাফুদ্দৌলা (নয়ন) জানান, আসামী মো. শহীদুল ইসলামের বিরুদ্ধে বাদী আনিছুর রহমান কর্তৃক আদালতে মামলা পরবর্তী ধামইরহাট থানা পুলিশের তদন্ত ও প্রতিবেদনের প্রেক্ষিতে বিজ্ঞ আদালত আসামীর বিরুদ্ধে সমন ইস্যুর আদেশ দেন। আসামী শহিদুল ইসলাম নির্ধারিত ধার্য্য তারিখে আদালতে হাজির না হওয়ায় পরবর্তীতে আদালত আসামীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানার আদেশ দেন। রবিবার ৫ মার্চ-২৩ নওগাঁ আমলী আদালত-৯ এ স্বেচ্ছায় হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করলে বিজ্ঞ আদালত উভয় পক্ষের শুনানী শেষে ন্যায় বিচারের স্বার্থে দন্ড বিধি ৪৬৫/৪৬৮/৪৭১ ধারায় মো. শহিদুল ইসলামকে সি-ডাব্লিউ মূলে জেল হাজতে প্রেরণের আদেশ প্রদান করেন।
মামলার বাদী মো. আনিছুর রহমান জানান, বিডিসি ক্রাইম নিউজের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান দাবী করে আমাকে স্বর্ত সাপেক্ষে নন জুডিশিয়াল ষ্ট্যাম্পে ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকের দায়িত্ব দিয়ে আমার অগোচরে আমার স্বাক্ষর জাল করে জেলার বিভিন্ন এলাকায় বিডিসি ক্রাইম নিউজের পরিচয়পত্র দিয়ে সাংবাদিক নিয়োগ দিয়ে বিভিন্ন মানুষের সাথে প্রতারনা করে আসছিলেন। তাকে একাধিক বার সতর্ক করা সত্বেও সে আমার কথা কর্ণপাত করেনি। বিধায় ন্যায় বিচারের আশায় আমি আদালতের স্বরনাপন্ন হয়েছি।
বাদী আনিছুর রহমান আরও জানান, কথিত সাংবাদিক মো. শহিদুল ইসলামের কোন একাডেমিক সনদপত্র নেই, এবং সে বিভিন্ন সময় সম্পাদক, কখনো প্রকাশক, কখনো প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান পরিচয়ে সাধারণ মানুষকে ধোকা দিয়ে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ায় তার মুল পেশা, বর্তমানে ধামইরহাটে আমাইতাড়া এলাকায় অস্থায়ীভাবে পরিবার নিয়ে বসবাস করছেন। নিজের তথ্য গোপন রেখে বর্তমানে মাতৃজগত পত্রিকায় বিজ্ঞাপন ম্যানেজারের দায়িত্ব পালনও করছেন কথিত সাংবাদিক শহিদুল ইসলাম। তাকে কারাগারে প্রেরণ করায় স্থানীয় প্রকৃত সাংবাদিকরা সস্তি প্রকাশ করেছেন।
মাসুদ সরকার, ধামইরহাট (নওগাঁ)
০৫ মার্চ, ২০২৩, 8:02 PM
নওগাঁর ধামইরহাটে স্বাক্ষর জালিয়াতি ও প্রতারনার মামলায় ধামইরহাটের কথিত সাংবাদিক শহিদুল ইসলামকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। অন্যের স্বাক্ষর জাল করে পত্রিকার কার্ড ইস্যুর মাধ্যমে সাংবাদিক নিয়োগ দেওয়ার অপরাধে মামলা করে বিডিসি ক্রাইম নিউজের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক আনিছুর রহমান। সেই মামলায় জামিন নিতে গেলে বিজ্ঞ আদালত কথিত সাংবাদিক নওগাঁর সদর উপজেলার বাচ্চু মন্ডলের ছেলে শহিদুল ইসলামকে কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দেন। মামলা নং- সি আর ২৪৪/২২।
মামলার বাদী বিডিসি ক্রাইম নিউজের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মো. আনিছুর রহমানের কৌশুলী এ্যাডভোকেট আশরাফুদ্দৌলা (নয়ন) জানান, আসামী মো. শহীদুল ইসলামের বিরুদ্ধে বাদী আনিছুর রহমান কর্তৃক আদালতে মামলা পরবর্তী ধামইরহাট থানা পুলিশের তদন্ত ও প্রতিবেদনের প্রেক্ষিতে বিজ্ঞ আদালত আসামীর বিরুদ্ধে সমন ইস্যুর আদেশ দেন। আসামী শহিদুল ইসলাম নির্ধারিত ধার্য্য তারিখে আদালতে হাজির না হওয়ায় পরবর্তীতে আদালত আসামীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানার আদেশ দেন। রবিবার ৫ মার্চ-২৩ নওগাঁ আমলী আদালত-৯ এ স্বেচ্ছায় হাজির হয়ে জামিনের আবেদন করলে বিজ্ঞ আদালত উভয় পক্ষের শুনানী শেষে ন্যায় বিচারের স্বার্থে দন্ড বিধি ৪৬৫/৪৬৮/৪৭১ ধারায় মো. শহিদুল ইসলামকে সি-ডাব্লিউ মূলে জেল হাজতে প্রেরণের আদেশ প্রদান করেন।
মামলার বাদী মো. আনিছুর রহমান জানান, বিডিসি ক্রাইম নিউজের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান দাবী করে আমাকে স্বর্ত সাপেক্ষে নন জুডিশিয়াল ষ্ট্যাম্পে ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকের দায়িত্ব দিয়ে আমার অগোচরে আমার স্বাক্ষর জাল করে জেলার বিভিন্ন এলাকায় বিডিসি ক্রাইম নিউজের পরিচয়পত্র দিয়ে সাংবাদিক নিয়োগ দিয়ে বিভিন্ন মানুষের সাথে প্রতারনা করে আসছিলেন। তাকে একাধিক বার সতর্ক করা সত্বেও সে আমার কথা কর্ণপাত করেনি। বিধায় ন্যায় বিচারের আশায় আমি আদালতের স্বরনাপন্ন হয়েছি।
বাদী আনিছুর রহমান আরও জানান, কথিত সাংবাদিক মো. শহিদুল ইসলামের কোন একাডেমিক সনদপত্র নেই, এবং সে বিভিন্ন সময় সম্পাদক, কখনো প্রকাশক, কখনো প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান পরিচয়ে সাধারণ মানুষকে ধোকা দিয়ে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ায় তার মুল পেশা, বর্তমানে ধামইরহাটে আমাইতাড়া এলাকায় অস্থায়ীভাবে পরিবার নিয়ে বসবাস করছেন। নিজের তথ্য গোপন রেখে বর্তমানে মাতৃজগত পত্রিকায় বিজ্ঞাপন ম্যানেজারের দায়িত্ব পালনও করছেন কথিত সাংবাদিক শহিদুল ইসলাম। তাকে কারাগারে প্রেরণ করায় স্থানীয় প্রকৃত সাংবাদিকরা সস্তি প্রকাশ করেছেন।