বিয়ানীবাজার ডাকাত আতংকে গ্রামবাসীর মধ্যে উত্তেজনা, পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ

#
news image

বিয়ানীবাজার উপজেলার মাথিউরা ইউনিয়নের বেজগ্রাম এলাকায় মধ্যরাতে ডাকাতী হামলার মাইকিং শোনে আশপাশ এলাকার মানুষ জড়ো হলে পরিস্থিতি উপ্তত্ত হয়ে উঠে। সন্দেহভাজন কথিত ডাকাতরা গ্রামের ইসলাম উদ্দিনের ঘরে অবস্থান করছে এমন খবরে কয়েকগ্রামের মানুষ ইসলাম উদ্দিনের ঘরটি অবরোধ করে রাখে। খবর পেয়ে বিয়ানীবাজার থানা পুলিশের সদস্যরা রাতে ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেন এবং রাত পৌনে ৩টার দিকে সন্দেহভাজনদের আটক করে থানা নিয়ে আসেন।

গ্রামবাসী জানান প্রতিবেশি আমির উদ্দিনের সাথে ইসলাম উদ্দিনের  দীর্ঘদিন থেকে পারিবারিক বিরোধ রয়েছে। মঙ্গলবার দুপুর ও বিকালে ইসলাম উদ্দিনের দুই আত্মীয় আমির উদ্দিনের উঠান দিয়ে যাওয়ার সময় বাগবিতণ্ডা ঘটে। এ নিয়ে রাত সাড়ে ৮টা থেকে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। এক পর্যায়ের ইসলাম উদ্দিনের ছেলেরা তাদের আত্মীয়দের সাথে নিয়ে আমির উদ্দিনের ঘরে হামলা চালায়। এ সময় আমির উদ্দিনের পরিবারের সদস্য ডাকাত ডাকাত বলে চিৎকার করলে গ্রামের মসজিদের মাইকে ডাকাতের হামলার কথা প্রচার করা হয়। মুহূর্তে বেজগ্রামসহ আশপাশ এলাকার মানুষ ছুটে আসলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠে। অবস্থা বেগতিক দেখে ইসলাম উদ্দিন আত্মীয়দের নিয়ে নিজ ঘরে অবস্থান নেন। 

হামলায় ক্ষতিগ্রস্থ আমির উদ্দিনের পরিবারের সদস্যরা হামলা ও লুটপাঠের অভিযোগ করেন খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন মাথিউরা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আমান উদ্দিন, ইউপি সদস্য আলতাফ হোসেন ও সেলিম উদ্দিন, আওয়ামী লীগ নেতা সুরমান আলী, সাবেক ইউপি সদস্য হেলাল উদ্দিন। তারা পুলিশের সহযোগিতায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেন এবং গ্রামবাসীকে আশ্বস্থ করেন ঘটনাটি আইনানুগভাবে সমাধান করা হবে। এ সময় পুলিশের দায়িত্বশীল কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধিরা গ্রামবাসীর অভিযোগ শোনেন...

গ্রামবাসীর অভিযোগে পুলিশ ইসলাম উদ্দিনের ঘর তল্লাশি করে অভিযোগের কোন সত্যতা পায়নি। তবে ঘরে মধ্যে ইসলাম উদ্দিনের ৬ আত্মীয়কে পেয়ে নিরাপত্তার স্বার্থে তাদের আটক করে রাত পৌনে ৩টায় থানা নিয়ে আসে। পুলিশ জানায় ভুক্তভোগী আমির উদ্দিনের অভিযোগের প্রেক্ষিতে আইনি পদক্ষেপ নেয়া হবে।

আলম শাওন, বিয়ানীবাজার, (সিলেট)

২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩,  6:11 PM

news image

বিয়ানীবাজার উপজেলার মাথিউরা ইউনিয়নের বেজগ্রাম এলাকায় মধ্যরাতে ডাকাতী হামলার মাইকিং শোনে আশপাশ এলাকার মানুষ জড়ো হলে পরিস্থিতি উপ্তত্ত হয়ে উঠে। সন্দেহভাজন কথিত ডাকাতরা গ্রামের ইসলাম উদ্দিনের ঘরে অবস্থান করছে এমন খবরে কয়েকগ্রামের মানুষ ইসলাম উদ্দিনের ঘরটি অবরোধ করে রাখে। খবর পেয়ে বিয়ানীবাজার থানা পুলিশের সদস্যরা রাতে ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেন এবং রাত পৌনে ৩টার দিকে সন্দেহভাজনদের আটক করে থানা নিয়ে আসেন।

গ্রামবাসী জানান প্রতিবেশি আমির উদ্দিনের সাথে ইসলাম উদ্দিনের  দীর্ঘদিন থেকে পারিবারিক বিরোধ রয়েছে। মঙ্গলবার দুপুর ও বিকালে ইসলাম উদ্দিনের দুই আত্মীয় আমির উদ্দিনের উঠান দিয়ে যাওয়ার সময় বাগবিতণ্ডা ঘটে। এ নিয়ে রাত সাড়ে ৮টা থেকে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। এক পর্যায়ের ইসলাম উদ্দিনের ছেলেরা তাদের আত্মীয়দের সাথে নিয়ে আমির উদ্দিনের ঘরে হামলা চালায়। এ সময় আমির উদ্দিনের পরিবারের সদস্য ডাকাত ডাকাত বলে চিৎকার করলে গ্রামের মসজিদের মাইকে ডাকাতের হামলার কথা প্রচার করা হয়। মুহূর্তে বেজগ্রামসহ আশপাশ এলাকার মানুষ ছুটে আসলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠে। অবস্থা বেগতিক দেখে ইসলাম উদ্দিন আত্মীয়দের নিয়ে নিজ ঘরে অবস্থান নেন। 

হামলায় ক্ষতিগ্রস্থ আমির উদ্দিনের পরিবারের সদস্যরা হামলা ও লুটপাঠের অভিযোগ করেন খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন মাথিউরা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আমান উদ্দিন, ইউপি সদস্য আলতাফ হোসেন ও সেলিম উদ্দিন, আওয়ামী লীগ নেতা সুরমান আলী, সাবেক ইউপি সদস্য হেলাল উদ্দিন। তারা পুলিশের সহযোগিতায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেন এবং গ্রামবাসীকে আশ্বস্থ করেন ঘটনাটি আইনানুগভাবে সমাধান করা হবে। এ সময় পুলিশের দায়িত্বশীল কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধিরা গ্রামবাসীর অভিযোগ শোনেন...

গ্রামবাসীর অভিযোগে পুলিশ ইসলাম উদ্দিনের ঘর তল্লাশি করে অভিযোগের কোন সত্যতা পায়নি। তবে ঘরে মধ্যে ইসলাম উদ্দিনের ৬ আত্মীয়কে পেয়ে নিরাপত্তার স্বার্থে তাদের আটক করে রাত পৌনে ৩টায় থানা নিয়ে আসে। পুলিশ জানায় ভুক্তভোগী আমির উদ্দিনের অভিযোগের প্রেক্ষিতে আইনি পদক্ষেপ নেয়া হবে।