সুন্দরগঞ্জে পূর্ব শত্রুতার জেরধরে প্রতিপক্ষের হামলায় নারীসহ আহত-৫

হযরত বেল্লাল, সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা)
২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, 6:02 PM

সুন্দরগঞ্জে পূর্ব শত্রুতার জেরধরে প্রতিপক্ষের হামলায় নারীসহ আহত-৫
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলা পূর্ব শত্রুতার জেরধরে প্রতিপক্ষের হামলায় একই পরিবারের নারীসহ ৫ জনকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করার অভিযোগ উঠেছে। গত শনিবার সকালে দহবন্দ ইউনিয়নের পূর্ব ঝিনিয়া গ্রামে উক্ত ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় থানা লিখিত অভিযোগ করেছে।
আহতরা হলেন, মৃত মোহাম্মদ আলীর ছেলে গোলজার রহমান, জিয়াউর রহমান রাজা, গোলজার রহমানের ছেলে বকুল মিয়া, বোন জেলেখা বেগম ও ভাগিনা জাহাঙ্গীর মিয়া।
আহত গোলজার হোসেন জানান, একই এলাকার প্রতিপক্ষ আতোয়ার রহমানের সাথে পূর্ব থেকেই তাদের পারিবারিক দ্বন্দ ছিল। ওই দ্বন্দকে কেন্দ্র করে শনিবার সকালে গোলজার রহমান ও তার সহোদর ছোট জিয়াউর রহমান রাজাসহ বেলকা গ্রামে তার জামাই হক আলী বাড়িতে যাওয়ার পথে প্রতিবেশি রাশেদুল ইসলামের বাড়ি সংলগ্ন রাস্তা পৌচ্ছালে বিবাদী আতোয়ার রহমান, বাদশা মিয়া, আব্দুল গণি, লুৎফর রহমান, লিটু মিয়া, সিজু মিয়া, সিরাজুল ইসলাম, লিটন মিয়া, নাজমুল হকসহ ১৫ থেকে ২০ জন পূর্ব শত্রুতাবশত পরিকল্পিতভাবে দেশীয় অস্ত্র ছোরা, লোহার রড ও লাঠি নিয়ে পথরোধ করে।
এ সময় গোলজার রহমান বাঁধা দিলে তার হাত ও পায়ে কুপিয়ে হাড়ভাঙ্গা জখম এবং তার ভাই জিয়াউর রহমান রাজা দুই হাতের আঙ্গুলে গুরুতর কাটা রক্তাক্ত জখম করে। তাদের ডাক-চিৎকার তার ছেলে বকুল মিয়া, বোন জেলেখা বেগম ও ভাগিনা জাহাঙ্গীর মিয়া এগিয়ে আসলে হামলাকারীরা তাদেরকেও লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে আহত করে। পরে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে আসলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। আহতদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপেক্সে ভর্তি করায়। আহতরা বর্তমান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছে। এ ঘটনায় গোলজার হোসেন বাদী হয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
এ ব্যাপারে থানার এসআই সাইদুর রহমান সরকার জানান, মারামারির বিষয়ে লিখিত অভিযোগ হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
হযরত বেল্লাল, সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা)
২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, 6:02 PM

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলা পূর্ব শত্রুতার জেরধরে প্রতিপক্ষের হামলায় একই পরিবারের নারীসহ ৫ জনকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করার অভিযোগ উঠেছে। গত শনিবার সকালে দহবন্দ ইউনিয়নের পূর্ব ঝিনিয়া গ্রামে উক্ত ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় থানা লিখিত অভিযোগ করেছে।
আহতরা হলেন, মৃত মোহাম্মদ আলীর ছেলে গোলজার রহমান, জিয়াউর রহমান রাজা, গোলজার রহমানের ছেলে বকুল মিয়া, বোন জেলেখা বেগম ও ভাগিনা জাহাঙ্গীর মিয়া।
আহত গোলজার হোসেন জানান, একই এলাকার প্রতিপক্ষ আতোয়ার রহমানের সাথে পূর্ব থেকেই তাদের পারিবারিক দ্বন্দ ছিল। ওই দ্বন্দকে কেন্দ্র করে শনিবার সকালে গোলজার রহমান ও তার সহোদর ছোট জিয়াউর রহমান রাজাসহ বেলকা গ্রামে তার জামাই হক আলী বাড়িতে যাওয়ার পথে প্রতিবেশি রাশেদুল ইসলামের বাড়ি সংলগ্ন রাস্তা পৌচ্ছালে বিবাদী আতোয়ার রহমান, বাদশা মিয়া, আব্দুল গণি, লুৎফর রহমান, লিটু মিয়া, সিজু মিয়া, সিরাজুল ইসলাম, লিটন মিয়া, নাজমুল হকসহ ১৫ থেকে ২০ জন পূর্ব শত্রুতাবশত পরিকল্পিতভাবে দেশীয় অস্ত্র ছোরা, লোহার রড ও লাঠি নিয়ে পথরোধ করে।
এ সময় গোলজার রহমান বাঁধা দিলে তার হাত ও পায়ে কুপিয়ে হাড়ভাঙ্গা জখম এবং তার ভাই জিয়াউর রহমান রাজা দুই হাতের আঙ্গুলে গুরুতর কাটা রক্তাক্ত জখম করে। তাদের ডাক-চিৎকার তার ছেলে বকুল মিয়া, বোন জেলেখা বেগম ও ভাগিনা জাহাঙ্গীর মিয়া এগিয়ে আসলে হামলাকারীরা তাদেরকেও লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে আহত করে। পরে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে আসলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। আহতদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপেক্সে ভর্তি করায়। আহতরা বর্তমান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছে। এ ঘটনায় গোলজার হোসেন বাদী হয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
এ ব্যাপারে থানার এসআই সাইদুর রহমান সরকার জানান, মারামারির বিষয়ে লিখিত অভিযোগ হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।