পত্নীতলার বরহট্টী জামে মসজিদের নাম পরিবর্তন করে জবরদখলের অভিযোগ

জামিল আহম্মেদ, পত্নীতলা ( নওগাঁ )
১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, 9:44 AM

পত্নীতলার বরহট্টী জামে মসজিদের নাম পরিবর্তন করে জবরদখলের অভিযোগ
নওগাঁর পত্নীতলার বরহট্টী জামে মসজিদের নাম জোড় পূর্বক পরিবর্তন করে জবরদখরের অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় ক্ষমতাশীন ও অত্র মসজিদের সভাপতি আলহাজ্ব মিজানুর রহমান ও মোহাম্মদ আলীর বিরুদ্ধে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, প্রায় শতাধিক আগে মরহুম একাব্বর সরদার বরহট্টী জামে মসজিদ এর নামে জমি দান করে গ্রামবাসীর সহযোগীতায় মসজিদটি প্রতিষ্ঠা করেন। শতাধিক বছরের পুরাতন মসজিদের নাম গ্রামবাসীর সাথে আলোচনা না করে হঠাৎ দিনের দিন পরিবর্তন করে ”বরহট্টী সরদারপাড়া কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ” নামে নাম করণ করায় ফুঁসে উঠেছে বরহট্টী গ্রামের চার/পাঁচটি পাড়ার লোকজন। এই বির্তকৃত নাম করণ কে কেন্দ্র করে যেকোন মূহত্বে পুরো এলাকায় আইন- শৃঙ্খলার অবণতি ঘটনার সম্ভাবনা রয়েছে।
এবিষয়ে বরহট্টী গ্রামের মো: সাদেকুল ইসলাম,আল-আমিন, সামিউল ইসলাম, হারুণ অর রশিদসহ শতাধিক গ্রামবাসী প্রতিবাদী কন্ঠে বলেন, আমাদের এই মসজিদটি অত্র এলাকার প্রাচীন ও নাম করা মসজিদ। প্রায় শত বঠর যাবৎ এই সমজিদটির নাম রয়েছে ” বরহট্টী জামে মসজিদ” হঠাৎ দুই সপ্তাহ আগে দেখি মসজিদের নাম পরিবর্তন করে বরহট্টী গ্রামেরই একটি পাড়ার নামে নাম করণ করা হয়েছে। তাৎক্ষণিকভাবে আমরা প্রতিবাদ করলে আমাদের বিভিন œ ধরণের গোজামিল বুঝানোর চেষ্টা করে এবং ক্ষমতার অপব্যবহার করে জোর পূর্বক মসজিদের নাম পরিবর্তন করে।
তারা আরো বলেন, আমাদের যুব সমাজ যেভাবে হাজি মিজান ও মোহাম্মদ আলীর উপর ক্ষিপ্ত হয়ে আছে যেকোন মূহত্বে যেকোন ধরণের দূর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। আমরা এই সমস্যাটি দ্রুত সমাধান করার চেষ্টা করছি কিন্তু হাজি মিজান ও মোহাম্মদ আলী আমাদের ধরা ছোয়ার বাহিরে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুকশর্তে বরহট্টী গ্রামের ব্যক্তি বলেন, হাজি মিজানুর রহমান কে আমরা ভালো মনে করে গ্রাম প্রধানের দায়িত্ব প্রদান করি। কিন্তু তিনি দায়িত্ব পাবার পরে কারো সাথে পরামর্শ না করে তার নিজের খেয়াল খুশি মতো ভাবে গ্রাম পরিচালনা করে। পুরো গ্রাম মিলে আমাদের একটাই জামে মসজিদ ছিলো শুধু মাত্র তার কারণেই আজ আমাদের গ্রামে একাধিক জামে মসজিদ। আমাদের মসজিদ কমিটির সভাপতি মাস্টার মোখলেছুর রহমান এর মৃত্যুর পরে গায়েবী ভাবে সভাপতির আসন গ্রহণ করেন হাজি মিজান। তিনি কীভাবে মসজিদ কমিটির সভাপতি হলেন সেটা আমাদের জানা নেই। তিনি সভাপতির আসনে বসার পরেই একের পর এক বিতর্কের জন্ম দেয়। আজকে তিনি তার গায়ের জোরে আমাদের শতাধিক বছরের পুরানো মসজিদের নাম পরিবর্তন করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে।
এবিষয়ে বরহট্টী জামে মসজিদের সভাপতি আলহাজ্ব মিজানুর রহমানের সাথে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করলে তার ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।
জামিল আহম্মেদ, পত্নীতলা ( নওগাঁ )
১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, 9:44 AM

নওগাঁর পত্নীতলার বরহট্টী জামে মসজিদের নাম জোড় পূর্বক পরিবর্তন করে জবরদখরের অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় ক্ষমতাশীন ও অত্র মসজিদের সভাপতি আলহাজ্ব মিজানুর রহমান ও মোহাম্মদ আলীর বিরুদ্ধে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, প্রায় শতাধিক আগে মরহুম একাব্বর সরদার বরহট্টী জামে মসজিদ এর নামে জমি দান করে গ্রামবাসীর সহযোগীতায় মসজিদটি প্রতিষ্ঠা করেন। শতাধিক বছরের পুরাতন মসজিদের নাম গ্রামবাসীর সাথে আলোচনা না করে হঠাৎ দিনের দিন পরিবর্তন করে ”বরহট্টী সরদারপাড়া কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ” নামে নাম করণ করায় ফুঁসে উঠেছে বরহট্টী গ্রামের চার/পাঁচটি পাড়ার লোকজন। এই বির্তকৃত নাম করণ কে কেন্দ্র করে যেকোন মূহত্বে পুরো এলাকায় আইন- শৃঙ্খলার অবণতি ঘটনার সম্ভাবনা রয়েছে।
এবিষয়ে বরহট্টী গ্রামের মো: সাদেকুল ইসলাম,আল-আমিন, সামিউল ইসলাম, হারুণ অর রশিদসহ শতাধিক গ্রামবাসী প্রতিবাদী কন্ঠে বলেন, আমাদের এই মসজিদটি অত্র এলাকার প্রাচীন ও নাম করা মসজিদ। প্রায় শত বঠর যাবৎ এই সমজিদটির নাম রয়েছে ” বরহট্টী জামে মসজিদ” হঠাৎ দুই সপ্তাহ আগে দেখি মসজিদের নাম পরিবর্তন করে বরহট্টী গ্রামেরই একটি পাড়ার নামে নাম করণ করা হয়েছে। তাৎক্ষণিকভাবে আমরা প্রতিবাদ করলে আমাদের বিভিন œ ধরণের গোজামিল বুঝানোর চেষ্টা করে এবং ক্ষমতার অপব্যবহার করে জোর পূর্বক মসজিদের নাম পরিবর্তন করে।
তারা আরো বলেন, আমাদের যুব সমাজ যেভাবে হাজি মিজান ও মোহাম্মদ আলীর উপর ক্ষিপ্ত হয়ে আছে যেকোন মূহত্বে যেকোন ধরণের দূর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। আমরা এই সমস্যাটি দ্রুত সমাধান করার চেষ্টা করছি কিন্তু হাজি মিজান ও মোহাম্মদ আলী আমাদের ধরা ছোয়ার বাহিরে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুকশর্তে বরহট্টী গ্রামের ব্যক্তি বলেন, হাজি মিজানুর রহমান কে আমরা ভালো মনে করে গ্রাম প্রধানের দায়িত্ব প্রদান করি। কিন্তু তিনি দায়িত্ব পাবার পরে কারো সাথে পরামর্শ না করে তার নিজের খেয়াল খুশি মতো ভাবে গ্রাম পরিচালনা করে। পুরো গ্রাম মিলে আমাদের একটাই জামে মসজিদ ছিলো শুধু মাত্র তার কারণেই আজ আমাদের গ্রামে একাধিক জামে মসজিদ। আমাদের মসজিদ কমিটির সভাপতি মাস্টার মোখলেছুর রহমান এর মৃত্যুর পরে গায়েবী ভাবে সভাপতির আসন গ্রহণ করেন হাজি মিজান। তিনি কীভাবে মসজিদ কমিটির সভাপতি হলেন সেটা আমাদের জানা নেই। তিনি সভাপতির আসনে বসার পরেই একের পর এক বিতর্কের জন্ম দেয়। আজকে তিনি তার গায়ের জোরে আমাদের শতাধিক বছরের পুরানো মসজিদের নাম পরিবর্তন করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে।
এবিষয়ে বরহট্টী জামে মসজিদের সভাপতি আলহাজ্ব মিজানুর রহমানের সাথে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করলে তার ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।