কলমাকান্দা পরীক্ষার রেজাল্ট খারাপ হওয়ায় কীটনাশক খেয়ে শিক্ষার্থীর আত্নহত্যা

মেহেদী হাসান, নেত্রকোনা
০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, 11:12 PM

কলমাকান্দা পরীক্ষার রেজাল্ট খারাপ হওয়ায় কীটনাশক খেয়ে শিক্ষার্থীর আত্নহত্যা
নেত্রকোনা জেলা কলমাকান্দা উপজেলার রংছাতি ইউনিয়নের মোবারক হোসেনের মেয়ে ফসলী কীটনাশক ঔষধ খেয়ে আত্মাহত্যা করে।সে কলমাকান্দা সরকারি ডিগ্রী কলেজের ২০২২ সালের এইচ এস সি পরীক্ষার্থী। ৮ ফেব্রুয়ারী এইচ এস সি ফলাফল দেয় সে ফলাফল খারাপ হওয়ায় কীটনাশক খেয়ে মারা যায় কুরশিয়া আক্তার (২০)। সেই ছিল নম্র ভদ্র, নামাজি, ৫ম শ্রেনীতে বৃত্তি সহ রংছাতি দাখিল মাদ্রাসার এসএসসি পরীক্ষায়৪.৮৬ পেয়ে উর্ত্তীণ হয় এবং এইচ এস সি তে ৩.৪২ পায়।পড়াশোনায় ছিলো অন্তত ভাল ছাত্রী।আনুমানিক দুপুর ১-১.১০ টায় বিষ পান করে।খোঁজ পেয়ে ও বাঁচতে পারেনি অভিভাবকরা।
ছাত্রীর বড় ভাই ইউনূস মাস্টার জানান,এমনটা করবে কখনো ভাবিনি, সে শান্তশিষ্ট প্রকৃতির মেয়ে, এবং ভাল ছাত্রী বড়ভাই হিসাবে কোন অভাব রাখিনি, বিশেষ করে পড়াশোনার ক্ষেত্রে। জমিতে বিষ দেওয়ার অবশিষ্টাংশ ঘরে এনে রেখেছি, এছাড়াও তিনি বলেন, কম পেয়েছে বলেতো তাকে কিছু বলতাম না, একবার কম হবে আরেকবার বেশি হবে, এখনো ভাবতে পারছেন না যে বোন মারা গেছে।
ঐ ছাত্রীর মা বলেন, আমি রান্না ঘরে ছিলাম আমার মেয়ে আম্মা বলে চিৎকার দিতেই গিয়ে দেখি বিছানায় শুয়ে গড়াগড়ি করছে আর বলছে আম্মা আমি বিষ মরে যাচ্ছি।আমি আর বাঁচবো না।
এদিকে এলাকাবাসী বলে, তারমত এমন মেয়ে আর নেই সব সময় নামাজ পড়ে, পর্দা করে চলাফেরা করে। কখনো খারাপ কিছু পাইনি।
কলমাকান্দা থানার ইনচার্জ আবুল কালাম জানান,সংবাদ পেয়ে ঘটনা স্থলে আসি এবং আসলে পরীক্ষায় কম নাম্বার পাওয়ার জন্যেই সে কীটনাশক খেয়ে আত্মাহত্যা করে এবং উর্ধ্বতন কর্মকতা নির্দেশে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে
মেহেদী হাসান, নেত্রকোনা
০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, 11:12 PM

নেত্রকোনা জেলা কলমাকান্দা উপজেলার রংছাতি ইউনিয়নের মোবারক হোসেনের মেয়ে ফসলী কীটনাশক ঔষধ খেয়ে আত্মাহত্যা করে।সে কলমাকান্দা সরকারি ডিগ্রী কলেজের ২০২২ সালের এইচ এস সি পরীক্ষার্থী। ৮ ফেব্রুয়ারী এইচ এস সি ফলাফল দেয় সে ফলাফল খারাপ হওয়ায় কীটনাশক খেয়ে মারা যায় কুরশিয়া আক্তার (২০)। সেই ছিল নম্র ভদ্র, নামাজি, ৫ম শ্রেনীতে বৃত্তি সহ রংছাতি দাখিল মাদ্রাসার এসএসসি পরীক্ষায়৪.৮৬ পেয়ে উর্ত্তীণ হয় এবং এইচ এস সি তে ৩.৪২ পায়।পড়াশোনায় ছিলো অন্তত ভাল ছাত্রী।আনুমানিক দুপুর ১-১.১০ টায় বিষ পান করে।খোঁজ পেয়ে ও বাঁচতে পারেনি অভিভাবকরা।
ছাত্রীর বড় ভাই ইউনূস মাস্টার জানান,এমনটা করবে কখনো ভাবিনি, সে শান্তশিষ্ট প্রকৃতির মেয়ে, এবং ভাল ছাত্রী বড়ভাই হিসাবে কোন অভাব রাখিনি, বিশেষ করে পড়াশোনার ক্ষেত্রে। জমিতে বিষ দেওয়ার অবশিষ্টাংশ ঘরে এনে রেখেছি, এছাড়াও তিনি বলেন, কম পেয়েছে বলেতো তাকে কিছু বলতাম না, একবার কম হবে আরেকবার বেশি হবে, এখনো ভাবতে পারছেন না যে বোন মারা গেছে।
ঐ ছাত্রীর মা বলেন, আমি রান্না ঘরে ছিলাম আমার মেয়ে আম্মা বলে চিৎকার দিতেই গিয়ে দেখি বিছানায় শুয়ে গড়াগড়ি করছে আর বলছে আম্মা আমি বিষ মরে যাচ্ছি।আমি আর বাঁচবো না।
এদিকে এলাকাবাসী বলে, তারমত এমন মেয়ে আর নেই সব সময় নামাজ পড়ে, পর্দা করে চলাফেরা করে। কখনো খারাপ কিছু পাইনি।
কলমাকান্দা থানার ইনচার্জ আবুল কালাম জানান,সংবাদ পেয়ে ঘটনা স্থলে আসি এবং আসলে পরীক্ষায় কম নাম্বার পাওয়ার জন্যেই সে কীটনাশক খেয়ে আত্মাহত্যা করে এবং উর্ধ্বতন কর্মকতা নির্দেশে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে