ফরিদপুরে দুই স্পিডবোটের মুখোমুখি সংঘর্ষে পদ্মায় নিখোঁজের ৩ দিন পর দুই ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার

নিরঞ্জন মিত্র (নিরু) ফরিদপুর
০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, 7:14 AM

ফরিদপুরে দুই স্পিডবোটের মুখোমুখি সংঘর্ষে পদ্মায় নিখোঁজের ৩ দিন পর দুই ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার
ফরিদপুরের চরভদ্রাসনে পদ্মা নদীতে দুই স্পিডবোটের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনায় নিখোঁজের ৩ দিন পর দুই ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
(৭ ফেব্রুয়ারি) মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭ টার দিকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস।
দুই ব্যবসায়ী মধ্যে ফরিদপুর সদর উপজেলার হাট গোবিন্দপুর গ্রামের বাসিন্দা মোঃ কাশেম আলী মৃধার ছোট ছেলে মোঃ দাউদ মৃধা (৩৮)। ঘটনার দিন দাউদ মৃধা দোহার নুরুল্লাহপুর সানাল ফকিরের দরবার শরীফ থেকে বাড়ী ফিরছিলেন।অন্যজন চরভদ্রাসন উপজেলার সদর ইউনিয়নের বালিয়া ডাঙ্গী গ্রামের মৃত চান মিয়ার ছেলে শহিদুল ইসলাম (৩০)। ঘটনার দিন ভোরে শহিদুল ঢাকা থেকে রওয়ানা হয়ে বাড়ী ফিরছিলেন। পথে পদ্মা নদীতে এই দুর্ঘটনাটির পর তিনি নিখোঁজ হন।
চরভদ্রাসন ফায়ার সার্ভিস ও ডিফেন্স স্টেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ মোর্তূজা ফকির বলেন, নিখোঁজদের সন্ধানে মঙ্গলবার দুপুর থেকে ঢাকা, ফরিদপুর, চরভদ্রাসনের ফায়ার সার্ভিস ও ডিফেন্সের তিনটি ইউনিট ও নৌ-পুলিশের যৌথ উদ্ধার অভিযান চালানো হয়। সন্ধ্যায় দুজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
উদ্ধার অভিযান শেষে রাতে চরভদ্রাসন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তানজিলা কবির ত্রপা মরদেহ দুটির পরিচয় শনাক্ত করে তাদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করেন।
এছাড়াও দুর্ঘটনায় ফরিদপুর পৌরসভার জয় গোপাল গোস্বামীর ছেলে বলরাম গোস্বামী, চরভদ্রাসন সদরের ফাজেল খার ডাঙ্গী গ্রামের চান মিয়ার ছেলে শহিদুল ইসলাম ও আকটেরচর ইউনিয়নের মনিকোঠা বাজার সংলগ্ন এলাকার খোকন নামে অপর এক ব্যক্তি নিখোঁজ রয়েছে বলে দাবি করেছে তাদের পরিবার।
উল্লেখ্য, গত (০৫ ফেব্রুয়ারি) রবিবার সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে চরভদ্রাসন উপজেলার চরঝাউকান্দা ইউনিয়নের পদ্মা নদীতে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় ফরিদপুর শহরের গুহলক্ষ্মীপুর গ্রামের সিরিস হালদারের ছেলে সুকুমার হালদার (৬০) নামে এক যাত্রী নিহত হন। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে তিনজন হয়েছে।
নিরঞ্জন মিত্র (নিরু) ফরিদপুর
০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, 7:14 AM

ফরিদপুরের চরভদ্রাসনে পদ্মা নদীতে দুই স্পিডবোটের মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনায় নিখোঁজের ৩ দিন পর দুই ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
(৭ ফেব্রুয়ারি) মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭ টার দিকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস।
দুই ব্যবসায়ী মধ্যে ফরিদপুর সদর উপজেলার হাট গোবিন্দপুর গ্রামের বাসিন্দা মোঃ কাশেম আলী মৃধার ছোট ছেলে মোঃ দাউদ মৃধা (৩৮)। ঘটনার দিন দাউদ মৃধা দোহার নুরুল্লাহপুর সানাল ফকিরের দরবার শরীফ থেকে বাড়ী ফিরছিলেন।অন্যজন চরভদ্রাসন উপজেলার সদর ইউনিয়নের বালিয়া ডাঙ্গী গ্রামের মৃত চান মিয়ার ছেলে শহিদুল ইসলাম (৩০)। ঘটনার দিন ভোরে শহিদুল ঢাকা থেকে রওয়ানা হয়ে বাড়ী ফিরছিলেন। পথে পদ্মা নদীতে এই দুর্ঘটনাটির পর তিনি নিখোঁজ হন।
চরভদ্রাসন ফায়ার সার্ভিস ও ডিফেন্স স্টেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ মোর্তূজা ফকির বলেন, নিখোঁজদের সন্ধানে মঙ্গলবার দুপুর থেকে ঢাকা, ফরিদপুর, চরভদ্রাসনের ফায়ার সার্ভিস ও ডিফেন্সের তিনটি ইউনিট ও নৌ-পুলিশের যৌথ উদ্ধার অভিযান চালানো হয়। সন্ধ্যায় দুজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
উদ্ধার অভিযান শেষে রাতে চরভদ্রাসন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তানজিলা কবির ত্রপা মরদেহ দুটির পরিচয় শনাক্ত করে তাদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করেন।
এছাড়াও দুর্ঘটনায় ফরিদপুর পৌরসভার জয় গোপাল গোস্বামীর ছেলে বলরাম গোস্বামী, চরভদ্রাসন সদরের ফাজেল খার ডাঙ্গী গ্রামের চান মিয়ার ছেলে শহিদুল ইসলাম ও আকটেরচর ইউনিয়নের মনিকোঠা বাজার সংলগ্ন এলাকার খোকন নামে অপর এক ব্যক্তি নিখোঁজ রয়েছে বলে দাবি করেছে তাদের পরিবার।
উল্লেখ্য, গত (০৫ ফেব্রুয়ারি) রবিবার সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে চরভদ্রাসন উপজেলার চরঝাউকান্দা ইউনিয়নের পদ্মা নদীতে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় ফরিদপুর শহরের গুহলক্ষ্মীপুর গ্রামের সিরিস হালদারের ছেলে সুকুমার হালদার (৬০) নামে এক যাত্রী নিহত হন। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে তিনজন হয়েছে।