দিরাইয়ে যুবকের মৃত্যু সংঘর্ষে নয়, বুকের ব্যাথায় দাবি পরিবারের

#
news image

সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে দুই পক্ষের সংঘর্ষের মধ্যে আঘাতে এক যুবকের মৃত্যুর খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে তা ‘সত্য নয়’ বলে দাবি ওই যুবকের পরিবারের। 

তবে অন্তত ২০ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। 

সোমবার দুপুরে উপজেলার বিএডিসি মাঠে আওয়ামী লীগের সম্মেলন স্থলে দুপক্ষের সংঘর্ষ হয়। 

সম্মেলন স্থলের পাশের বাড়িতে আজমল হোসেন চৌধুরী (৩৫) নামের এক যুবক বুকে ব্যথা নিয়ে মারা গেছেন বলে তার স্বজনরা জানিয়েছেন। আজমল হোসেন চৌধুরী দিরাই উপজেলার কুলঞ্জ গ্রামের আব্দুল হান্নান চৌধুরীর ছেলে।

আজমলের ভাগ্নে রোমান আহমদ বলেন, “আমার মামা রাজনৈতিকভাবে সম্পৃক্ত নন। তিনি বছর খানেক আগে দুবাই থেকে দেশে এসেছেন। আজ হঠাৎ পিঠে ও বুকে ব্যথ্যা অনুভব করলে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে আমরা লাশ বাড়ি নিয়ে এসেছি।” 

তিনি আরও বলেন, “মামার লাশ বাড়ি নিয়ে আসার পর আওয়ামী লীগের সম্মেলনে সংঘর্ষে আহত হয়ে মৃত্যু হয়েছে বলে কেউ কেউ গুজব ছড়াচ্ছে। ঘটনাটি সত্য নয়।”

এ ব্যাপারে দিরাই থানার ওসি সাইফুল আলম বলেন, “বিষয়টি শোনার পর আমরাও হাসপাতালে গিয়ে মরদেহ দেখেছি। তার শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন নেই। পরিবারও জানিয়েছে স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে।” 

 

 

অনলাইন ডেস্ক

১৫ নভেম্বর, ২০২২,  2:41 AM

news image

সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে দুই পক্ষের সংঘর্ষের মধ্যে আঘাতে এক যুবকের মৃত্যুর খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে তা ‘সত্য নয়’ বলে দাবি ওই যুবকের পরিবারের। 

তবে অন্তত ২০ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। 

সোমবার দুপুরে উপজেলার বিএডিসি মাঠে আওয়ামী লীগের সম্মেলন স্থলে দুপক্ষের সংঘর্ষ হয়। 

সম্মেলন স্থলের পাশের বাড়িতে আজমল হোসেন চৌধুরী (৩৫) নামের এক যুবক বুকে ব্যথা নিয়ে মারা গেছেন বলে তার স্বজনরা জানিয়েছেন। আজমল হোসেন চৌধুরী দিরাই উপজেলার কুলঞ্জ গ্রামের আব্দুল হান্নান চৌধুরীর ছেলে।

আজমলের ভাগ্নে রোমান আহমদ বলেন, “আমার মামা রাজনৈতিকভাবে সম্পৃক্ত নন। তিনি বছর খানেক আগে দুবাই থেকে দেশে এসেছেন। আজ হঠাৎ পিঠে ও বুকে ব্যথ্যা অনুভব করলে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে আমরা লাশ বাড়ি নিয়ে এসেছি।” 

তিনি আরও বলেন, “মামার লাশ বাড়ি নিয়ে আসার পর আওয়ামী লীগের সম্মেলনে সংঘর্ষে আহত হয়ে মৃত্যু হয়েছে বলে কেউ কেউ গুজব ছড়াচ্ছে। ঘটনাটি সত্য নয়।”

এ ব্যাপারে দিরাই থানার ওসি সাইফুল আলম বলেন, “বিষয়টি শোনার পর আমরাও হাসপাতালে গিয়ে মরদেহ দেখেছি। তার শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন নেই। পরিবারও জানিয়েছে স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে।”