'আর ঋণ নয়, জলবায়ু অর্থায়নে চাই ন্যায্যতা'

অনলাইন ডেস্ক
২৪ অক্টোবর, ২০২২, 12:51 AM

'আর ঋণ নয়, জলবায়ু অর্থায়নে চাই ন্যায্যতা'
আসন্ন জলবায়ু সম্মলেনে (কপ-২৭) বাংলাদেশের তৎপরতা জোরদার করতে সরকারের কর্মকৌশলে নাগরিক সমাজের ভূমিকা শীর্ষক এক গোলটেবিল আলোচনার আয়োজন করা হয়।
সেন্টার ফর পার্টিসিপেটরি রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (সিপিআরডি) এবং কয়েকটি বেসরকারি উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে শনিবার রাজধানীর ডেইলি স্টার সেন্টারের আজিমুর রহমান সম্মেলন কক্ষে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
আলোচনা সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিপিআরডি’র নির্বাহী প্রধান মো. শামসুদ্দোহা।
উদ্বোধনী অধিবেশনে মূল বক্তব্য তুলে ধরে মো. শামসুদ্দোহা বলেন, উন্নত বিশ্বের চাপিয়ে দেওয়া ঋণ প্রবাহের আগ্রহ না দেখিয়ে, ন্যায্যতা ভিত্তিক অনুদানের জন্য বাংলাদেশসহ ক্ষতিগ্রস্ত রাষ্ট্র সমূহকে জোর দিতে হবে।
তিনি আরও বলেন, জলবায়ু অর্থায়ন ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চলের চাহিদা মতো হওয়া জরুরি বলে তিনি উল্লেখ করেন। জলবায়ু পরিবর্তন প্রতিরোধ করতে উন্নত রাষ্ট্রসমূহ এখন পর্যন্ত তাদের কর্তব্য যথাযথ ভাবে পালন করেনি।
তিনি বিশ্ব বাস্তবতার দিকে ইঙ্গিত করে বলেন, অবিলম্বে বৈশ্বিক কার্বন উদগীরণ হ্রাসকরণের লক্ষ্যমাত্রা যথেষ্ট পরিমাণে বাড়াতে না পারলে পৃথিবীর পরিস্থিতিকে আর নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে না।
তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত রাষ্ট্র এবং অঞ্চল সমূহের ক্ষয়-ক্ষতির ক্ষতিপূরণ প্রদানের একটি আনুষ্ঠানিক কর্মকৌশল প্রনয়ন করা দরকার এবং ক্ষয়-ক্ষতি মোকাবেলায় অভিযোজন স্বল্পতার বৃদ্ধি রোধে জলবায়ু অর্থায়নের প্রবাহকে বাড়াতে তিনি জোর দিয়ে বলেন, বর্তমান বাস্তবতায় জলবায়ু অর্থায়ন ১০০ বিলিয়ন ডলার কোনো ভাবেই যথেষ্ট নয়, আমাদের জলবায়ু অর্থায়নের নতুন লক্ষ্য ঠিক করতে হবে এবং এই ফান্ডটি কোন ভাবেই এক ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের কম হওয়ার সুযোগ নেই।
মো. শামসুদ্দোহা বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে দক্ষিণাঞ্চলসহ সারাদেশেই ব্যাপক ভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে, এই বিষয়গুলো বিশ্ববাসীর সামনে তুলে ধরতে হবে।
বিশেষ অতিথি হিসেবে আলোচনা করেন সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারি ও সংসদ সদস্য তানভীর শাকিল জয়।
এছাড়া আলোচনা করেন,পল্লী কর্মসহায়ক ফাউন্ডেশনের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর ড. ফজলে রাব্বি সাদেক আহমেদ, ডিয়াকোনিয়া’র কান্ট্রি ডিরেক্টর খোদেজা সুলতানা লোপা, এসডিএস এর নির্বাহী পরিচালক রাবেয়া বেগম, ক্লাইমেট ব্রিজ ফান্ডের প্রধান ড. গোলাম রাব্বানি, ইন্ডিপেন্ডেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ড. আব্দুল আওয়াল খান,ইপসা’র প্রধান নির্বাহী মো. আরিফুর রহমান, কোস্টফাইন্ডেশনের পরিচালক আমিনুল হক, সুইজারল্যান্ড দূতাবাসের কর্মসূচী ব্যবস্থাপক শিরিন লিরাসহ সরকারী বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মর্কতা কর্মচারীরা।
তিনি আরও বলেন, কপ-২৭ উপলক্ষে আমাদেরসামনে আসা সুযোগগুলোকে যথাযথভাবে কাজে লাগাতে বাংলাদেশের একটি সমন্বিত কর্মকৌশল তৈরি করতে হবে, আমরা নাগরিক সমাজ সেই বিষয়ে সাহায্য করতে চাই।
তিনি বলেন, উন্নত বিশ্ব বৈশ্বিক সমঝোতা আলোচনাকে নানা ভাবে এড়িয়ে বিভিন্ন পার্শ্ব কাঠামো তৈরি করতে চায়, আমাদের কোনভাবেই এই ফাঁদে পা দেওয়া চলবেনা, এই পার্শ্ব কাঠামোগুলো আমাদের দীর্ঘ দিনের অর্জনকে নষ্ট করে দিতে পারে।
সংসদ সদস্য তানভীর শাকিল জয় বলেন, দুঃখজনক বিষয় হচ্ছে এ বারের সমঝোতা সম্মেলনে একজনও সংসদ সদস্য যুক্ত নয়। তিনি বলেন, অনেক সময় আমরা দেখি নাগরিক সমাজের সাথে সবসময় মধুর সম্পর্ক থাকে না, কিন্তু জলবায়ু পরিবর্তনের মত একটি জায়গায় নীতিনির্ধারক এবং নাগরিক সমাজের মাঝে কোনো রকম দূরত্ব থাকা উচিৎ নয়। তিনি আশ্বাস দিয়ে বলেন আজকের আলোচনায় যা পেলাম আমরা সেগুলো মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন জায়গায় তুলে ধরব।
তিনি বলেন, এখনই বিশ্বের সকল শক্তি এবং মত এক হয়ে যাবে না, কিন্তু আমাদের সমন্বিত ভাবে কাজ করে যেতেই হবে এর কোন বিকল্প নেই।
তিনি আরও বলেন এরই মধ্যে বাংলাদেশে অন্যতম একটি বড় সমস্যা হয়ে দাড়িয়েছে জলবায়ু অভিবাসী, আমরা আমাদের অবস্থান থেকে কথা বলে যাচ্ছি, কিন্তু দুঃখজনক হলো বিশ্ব সম্প্রদায়ের নিকট থেকে এই বিষয়ে আমরা যথাযথ উদ্যোগ দেখতে পাচ্ছিনা। অনেক উন্নত রাষ্ট্র মনে করেন আমরা এ বিষয়টিকে সামনে আনেছি তাদের দেশে অভিবাসি হওয়ার জন্য, কিন্তু তাদেরকে বলে দিতে চাই আমাদের সাধারণ মানুষের কোন আগ্রহ নেই বাস্তচ্যুত হয়ে তাদের দেশে যাওয়ার, আমাদের যে ক্ষয় ক্ষতি তারা করেছেন তার জন্য দয়া করে আমাদের ক্ষতিপূরনগুলো দিয়ে দেন।
ড. ফজলে রাব্বি সাদেক আহমেদ বলেন, নাগরিক সমাজ এবং নীতিনির্ধারকদের মাঝে একটা বড় ধরণের গ্যাপ অনেক সময় লক্ষ্য করি, সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারিরা নাগরিক সমাজের কাছে আসার আগ্রহ কম দেখা যায়, আমি সংসদীয় স্থায়ী কমিটিকে বলতে চাই আপনাদেরও দায় আছে,আপনারা জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়কে বাধ্য করতে পারেন নাগরিক সমাজের সাথে আলোচনা বাড়াতে।
ক্লাইমেট ব্রিজ ফান্ডের প্রধান ড. গোলাম রাব্বানি বলেন, বৈশ্বিক জলবায়ু অর্থায়নের অন্তত ৫০ শতাংশ হওয়া উচিৎ অভিযোজন ফান্ড, কিন্তু আমরা সেটি পাচ্ছি না। তিনি আরও বলেন বর্তমান জলবায়ু অর্থায়নের ৭০ শতাংশ হয়ে যাচ্ছে ঋণ যেটি জলবায়ু অর্থায়নকে ঋণ নির্ভর করছে, যা বন্ধে আমাদের চাপ প্রদান করতে হবে। তিনি বলেন উন্নত বিশ্ব জলবায়ু পরিবর্তনকে মেনে নিলেও ক্লাইমেট চেঞ্জের অভিঘাতকে মেনে নিতে চাচ্ছে না এটি পরিষ্কার দ্বিচারিতা।
অনলাইন ডেস্ক
২৪ অক্টোবর, ২০২২, 12:51 AM

আসন্ন জলবায়ু সম্মলেনে (কপ-২৭) বাংলাদেশের তৎপরতা জোরদার করতে সরকারের কর্মকৌশলে নাগরিক সমাজের ভূমিকা শীর্ষক এক গোলটেবিল আলোচনার আয়োজন করা হয়।
সেন্টার ফর পার্টিসিপেটরি রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (সিপিআরডি) এবং কয়েকটি বেসরকারি উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে শনিবার রাজধানীর ডেইলি স্টার সেন্টারের আজিমুর রহমান সম্মেলন কক্ষে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
আলোচনা সভায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিপিআরডি’র নির্বাহী প্রধান মো. শামসুদ্দোহা।
উদ্বোধনী অধিবেশনে মূল বক্তব্য তুলে ধরে মো. শামসুদ্দোহা বলেন, উন্নত বিশ্বের চাপিয়ে দেওয়া ঋণ প্রবাহের আগ্রহ না দেখিয়ে, ন্যায্যতা ভিত্তিক অনুদানের জন্য বাংলাদেশসহ ক্ষতিগ্রস্ত রাষ্ট্র সমূহকে জোর দিতে হবে।
তিনি আরও বলেন, জলবায়ু অর্থায়ন ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চলের চাহিদা মতো হওয়া জরুরি বলে তিনি উল্লেখ করেন। জলবায়ু পরিবর্তন প্রতিরোধ করতে উন্নত রাষ্ট্রসমূহ এখন পর্যন্ত তাদের কর্তব্য যথাযথ ভাবে পালন করেনি।
তিনি বিশ্ব বাস্তবতার দিকে ইঙ্গিত করে বলেন, অবিলম্বে বৈশ্বিক কার্বন উদগীরণ হ্রাসকরণের লক্ষ্যমাত্রা যথেষ্ট পরিমাণে বাড়াতে না পারলে পৃথিবীর পরিস্থিতিকে আর নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে না।
তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত রাষ্ট্র এবং অঞ্চল সমূহের ক্ষয়-ক্ষতির ক্ষতিপূরণ প্রদানের একটি আনুষ্ঠানিক কর্মকৌশল প্রনয়ন করা দরকার এবং ক্ষয়-ক্ষতি মোকাবেলায় অভিযোজন স্বল্পতার বৃদ্ধি রোধে জলবায়ু অর্থায়নের প্রবাহকে বাড়াতে তিনি জোর দিয়ে বলেন, বর্তমান বাস্তবতায় জলবায়ু অর্থায়ন ১০০ বিলিয়ন ডলার কোনো ভাবেই যথেষ্ট নয়, আমাদের জলবায়ু অর্থায়নের নতুন লক্ষ্য ঠিক করতে হবে এবং এই ফান্ডটি কোন ভাবেই এক ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের কম হওয়ার সুযোগ নেই।
মো. শামসুদ্দোহা বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে দক্ষিণাঞ্চলসহ সারাদেশেই ব্যাপক ভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে, এই বিষয়গুলো বিশ্ববাসীর সামনে তুলে ধরতে হবে।
বিশেষ অতিথি হিসেবে আলোচনা করেন সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারি ও সংসদ সদস্য তানভীর শাকিল জয়।
এছাড়া আলোচনা করেন,পল্লী কর্মসহায়ক ফাউন্ডেশনের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর ড. ফজলে রাব্বি সাদেক আহমেদ, ডিয়াকোনিয়া’র কান্ট্রি ডিরেক্টর খোদেজা সুলতানা লোপা, এসডিএস এর নির্বাহী পরিচালক রাবেয়া বেগম, ক্লাইমেট ব্রিজ ফান্ডের প্রধান ড. গোলাম রাব্বানি, ইন্ডিপেন্ডেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ড. আব্দুল আওয়াল খান,ইপসা’র প্রধান নির্বাহী মো. আরিফুর রহমান, কোস্টফাইন্ডেশনের পরিচালক আমিনুল হক, সুইজারল্যান্ড দূতাবাসের কর্মসূচী ব্যবস্থাপক শিরিন লিরাসহ সরকারী বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মর্কতা কর্মচারীরা।
তিনি আরও বলেন, কপ-২৭ উপলক্ষে আমাদেরসামনে আসা সুযোগগুলোকে যথাযথভাবে কাজে লাগাতে বাংলাদেশের একটি সমন্বিত কর্মকৌশল তৈরি করতে হবে, আমরা নাগরিক সমাজ সেই বিষয়ে সাহায্য করতে চাই।
তিনি বলেন, উন্নত বিশ্ব বৈশ্বিক সমঝোতা আলোচনাকে নানা ভাবে এড়িয়ে বিভিন্ন পার্শ্ব কাঠামো তৈরি করতে চায়, আমাদের কোনভাবেই এই ফাঁদে পা দেওয়া চলবেনা, এই পার্শ্ব কাঠামোগুলো আমাদের দীর্ঘ দিনের অর্জনকে নষ্ট করে দিতে পারে।
সংসদ সদস্য তানভীর শাকিল জয় বলেন, দুঃখজনক বিষয় হচ্ছে এ বারের সমঝোতা সম্মেলনে একজনও সংসদ সদস্য যুক্ত নয়। তিনি বলেন, অনেক সময় আমরা দেখি নাগরিক সমাজের সাথে সবসময় মধুর সম্পর্ক থাকে না, কিন্তু জলবায়ু পরিবর্তনের মত একটি জায়গায় নীতিনির্ধারক এবং নাগরিক সমাজের মাঝে কোনো রকম দূরত্ব থাকা উচিৎ নয়। তিনি আশ্বাস দিয়ে বলেন আজকের আলোচনায় যা পেলাম আমরা সেগুলো মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন জায়গায় তুলে ধরব।
তিনি বলেন, এখনই বিশ্বের সকল শক্তি এবং মত এক হয়ে যাবে না, কিন্তু আমাদের সমন্বিত ভাবে কাজ করে যেতেই হবে এর কোন বিকল্প নেই।
তিনি আরও বলেন এরই মধ্যে বাংলাদেশে অন্যতম একটি বড় সমস্যা হয়ে দাড়িয়েছে জলবায়ু অভিবাসী, আমরা আমাদের অবস্থান থেকে কথা বলে যাচ্ছি, কিন্তু দুঃখজনক হলো বিশ্ব সম্প্রদায়ের নিকট থেকে এই বিষয়ে আমরা যথাযথ উদ্যোগ দেখতে পাচ্ছিনা। অনেক উন্নত রাষ্ট্র মনে করেন আমরা এ বিষয়টিকে সামনে আনেছি তাদের দেশে অভিবাসি হওয়ার জন্য, কিন্তু তাদেরকে বলে দিতে চাই আমাদের সাধারণ মানুষের কোন আগ্রহ নেই বাস্তচ্যুত হয়ে তাদের দেশে যাওয়ার, আমাদের যে ক্ষয় ক্ষতি তারা করেছেন তার জন্য দয়া করে আমাদের ক্ষতিপূরনগুলো দিয়ে দেন।
ড. ফজলে রাব্বি সাদেক আহমেদ বলেন, নাগরিক সমাজ এবং নীতিনির্ধারকদের মাঝে একটা বড় ধরণের গ্যাপ অনেক সময় লক্ষ্য করি, সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারিরা নাগরিক সমাজের কাছে আসার আগ্রহ কম দেখা যায়, আমি সংসদীয় স্থায়ী কমিটিকে বলতে চাই আপনাদেরও দায় আছে,আপনারা জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়কে বাধ্য করতে পারেন নাগরিক সমাজের সাথে আলোচনা বাড়াতে।
ক্লাইমেট ব্রিজ ফান্ডের প্রধান ড. গোলাম রাব্বানি বলেন, বৈশ্বিক জলবায়ু অর্থায়নের অন্তত ৫০ শতাংশ হওয়া উচিৎ অভিযোজন ফান্ড, কিন্তু আমরা সেটি পাচ্ছি না। তিনি আরও বলেন বর্তমান জলবায়ু অর্থায়নের ৭০ শতাংশ হয়ে যাচ্ছে ঋণ যেটি জলবায়ু অর্থায়নকে ঋণ নির্ভর করছে, যা বন্ধে আমাদের চাপ প্রদান করতে হবে। তিনি বলেন উন্নত বিশ্ব জলবায়ু পরিবর্তনকে মেনে নিলেও ক্লাইমেট চেঞ্জের অভিঘাতকে মেনে নিতে চাচ্ছে না এটি পরিষ্কার দ্বিচারিতা।