নীলফামারীতে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে পেঁয়াজ বীজ ও সার বিতরণ

#
news image

জেলার সৈয়দপুর উপজেলায় আজ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্যোগে সরকারের ‘কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচি’র আওতায় পঞ্চাশজন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে পেঁয়াজের বীজ ও সার বিতরণ করা হয়েছে। আজ রোববার দুপুর ১২টায় স্থানীয় কৃষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে এসব বীজ ও সার বিতরণ করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ফয়সাল রায়হান। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শাহিনা বেগমের সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানে সৈয়দপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. আমিনুল ইসলাম, অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা মমতা সাহা, উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা শ্যামল কুমার রায়, উপজেলা সহকারী কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা উত্তম কুমার রায় প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শাহিনা বেগম জানান, অনুষ্ঠানে উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়ন ও একটি পৌর এলাকার মোট ৫০ জন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষককে জনপ্রতি একবিঘা জমি আবাদের জন্য এককেজি করে পেঁয়াজ বীজ, ২০ কেজি করে ডিএপি ও এমওপি সার প্রদান করা হয়। এছাড়া আবাদের জন্য জমি প্রস্তুত, সেচসহ অন্যান্য কাজের জন্য প্রতিজন কৃষককে দুইহাজার আটশ’ টাকা প্রদান করা হবে। 

নিজস্ব প্রতিবেদক

১৭ অক্টোবর, ২০২২,  10:26 PM

news image

জেলার সৈয়দপুর উপজেলায় আজ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্যোগে সরকারের ‘কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচি’র আওতায় পঞ্চাশজন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে পেঁয়াজের বীজ ও সার বিতরণ করা হয়েছে। আজ রোববার দুপুর ১২টায় স্থানীয় কৃষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে এসব বীজ ও সার বিতরণ করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ফয়সাল রায়হান। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শাহিনা বেগমের সভাপতিত্বে এ অনুষ্ঠানে সৈয়দপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. আমিনুল ইসলাম, অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা মমতা সাহা, উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা শ্যামল কুমার রায়, উপজেলা সহকারী কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা উত্তম কুমার রায় প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শাহিনা বেগম জানান, অনুষ্ঠানে উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়ন ও একটি পৌর এলাকার মোট ৫০ জন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষককে জনপ্রতি একবিঘা জমি আবাদের জন্য এককেজি করে পেঁয়াজ বীজ, ২০ কেজি করে ডিএপি ও এমওপি সার প্রদান করা হয়। এছাড়া আবাদের জন্য জমি প্রস্তুত, সেচসহ অন্যান্য কাজের জন্য প্রতিজন কৃষককে দুইহাজার আটশ’ টাকা প্রদান করা হবে।