কক্সবাজারে সপ্তাহব্যাপী পর্যটন মেলা-বিচ কার্নিভাল শুরু

#
news image

বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকতের নগর কক্সবাজারে নানা আয়োজনে শুরু হয়েছে পর্যটন মেলা ও বিচ কার্নিভাল। যে আয়োজনে অন্যতম স্পন্সর হিসেবে রয়েছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপ।

মঙ্গলবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টায় এ উৎসবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ। এর আগে লাবণী পয়েন্ট থেকে সুগন্ধা পয়েন্ট পর্যন্ত বর্ণাঢ্য র‌্যালি বের করা হয়।

বিচ বাইক, ঘোড়ার গাড়ি, বাদক দল ও মোটর শোভাযাত্রা নিয়ে র‌্যালিটি সমুদ্র সৈকতের লাবণী পয়েন্ট হয়ে সুগন্ধা পয়েন্ট, হোটেল-মোটেল জোন হয়ে লাবণী পয়েন্টে এসে শেষ হয়। র‌্যালি শেষে লাবণী পয়েন্টে এসে বেলুন উড়িয়ে মেলার উদ্বোধন করা হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন- কক্সবাজার-রামু আসনের সংসদ সদস্য সাইমুম সরওয়ার কমল, মহেশখালী-কুতুবদিয়া আসনের সংসদ সদস্য আশেক উল্লাহ রফিক, চকরিয়া-পেকুয়া আসনের সংসদ সদস্য জাফর আলম, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক সিরাজুল মোস্তফা, জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ফরিদুল ইসলাম চৌধুরী, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আবু সুফিয়ানসহ অন্যরা।

উৎসবকে কেন্দ্র করে লাবণী পয়েন্টে ২০০টি স্টল স্থাপন করা হয়েছে। যদিও এসব স্টলের বেশির ভাগ দুপুর পর্যন্ত খালি থাকতে দেখা গেছে। কিছু কিছু স্টলে জনপ্রিয় আচার, শুঁটকি, পিঠা, পোশাকসহ নানা পণ্য সাজানো হয়েছে।
উৎসবের প্রথম দিন বিচ বাইক র‌্যালি, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও ডিজে শোর আয়োজন রয়েছে। মঙ্গলবার থেকে শুরু হওয়া এ উৎসব শেষ হবে আগামী ৩ অক্টোবর।  

প্রতিদিন নানা আয়োজনে মুখরিত থাকবে সৈকতের লাবণী পয়েন্ট। এ উৎসবকে কেন্দ্র করে আসা পর্যটকদের জন্য বিশেষ ছাড়ের ঘোষণাও দেওয়া হয়েছে প্রশাসনের পক্ষ থেকে।  

ঘোষণা মতে, মেলা চলাকালীন আবাসিক হোটেলগুলোতে ২৫ থেকে ৭০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড়। রেস্তোরাঁগুলোতে দেওয়া হবে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত ছাড়। একইসঙ্গে সৈকতের কিটকট (বিচ ছাতা), ছবি তোলাসহ পর্যটন সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সেবায়ও বিভিন্ন অংকের ছাড়ের ঘোষণা দিয়েছে জেলা প্রশাসন।

এছাড়া মেলায় থাকছে আগামী জীবনের প্রজন্ম বিষয়ক রচনা প্রতিযোগিতা, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, কৌতুক, কক্সবাজারের নানা ঐতিহ্য নিয়ে নাটক। প্রতিদিন সন্ধ্যায় সৈকতে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করবেন স্থানীয় ও দেশের খ্যাতনামা শিল্পীরা। সৈকতের লাবণী পয়েন্টে প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত এ আয়োজন চলবে।

অনলাইন ডেস্ক

২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২,  12:26 AM

news image

বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকতের নগর কক্সবাজারে নানা আয়োজনে শুরু হয়েছে পর্যটন মেলা ও বিচ কার্নিভাল। যে আয়োজনে অন্যতম স্পন্সর হিসেবে রয়েছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপ।

মঙ্গলবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টায় এ উৎসবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ। এর আগে লাবণী পয়েন্ট থেকে সুগন্ধা পয়েন্ট পর্যন্ত বর্ণাঢ্য র‌্যালি বের করা হয়।

বিচ বাইক, ঘোড়ার গাড়ি, বাদক দল ও মোটর শোভাযাত্রা নিয়ে র‌্যালিটি সমুদ্র সৈকতের লাবণী পয়েন্ট হয়ে সুগন্ধা পয়েন্ট, হোটেল-মোটেল জোন হয়ে লাবণী পয়েন্টে এসে শেষ হয়। র‌্যালি শেষে লাবণী পয়েন্টে এসে বেলুন উড়িয়ে মেলার উদ্বোধন করা হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন- কক্সবাজার-রামু আসনের সংসদ সদস্য সাইমুম সরওয়ার কমল, মহেশখালী-কুতুবদিয়া আসনের সংসদ সদস্য আশেক উল্লাহ রফিক, চকরিয়া-পেকুয়া আসনের সংসদ সদস্য জাফর আলম, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক সিরাজুল মোস্তফা, জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ফরিদুল ইসলাম চৌধুরী, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আবু সুফিয়ানসহ অন্যরা।

উৎসবকে কেন্দ্র করে লাবণী পয়েন্টে ২০০টি স্টল স্থাপন করা হয়েছে। যদিও এসব স্টলের বেশির ভাগ দুপুর পর্যন্ত খালি থাকতে দেখা গেছে। কিছু কিছু স্টলে জনপ্রিয় আচার, শুঁটকি, পিঠা, পোশাকসহ নানা পণ্য সাজানো হয়েছে।
উৎসবের প্রথম দিন বিচ বাইক র‌্যালি, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও ডিজে শোর আয়োজন রয়েছে। মঙ্গলবার থেকে শুরু হওয়া এ উৎসব শেষ হবে আগামী ৩ অক্টোবর।  

প্রতিদিন নানা আয়োজনে মুখরিত থাকবে সৈকতের লাবণী পয়েন্ট। এ উৎসবকে কেন্দ্র করে আসা পর্যটকদের জন্য বিশেষ ছাড়ের ঘোষণাও দেওয়া হয়েছে প্রশাসনের পক্ষ থেকে।  

ঘোষণা মতে, মেলা চলাকালীন আবাসিক হোটেলগুলোতে ২৫ থেকে ৭০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড়। রেস্তোরাঁগুলোতে দেওয়া হবে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত ছাড়। একইসঙ্গে সৈকতের কিটকট (বিচ ছাতা), ছবি তোলাসহ পর্যটন সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সেবায়ও বিভিন্ন অংকের ছাড়ের ঘোষণা দিয়েছে জেলা প্রশাসন।

এছাড়া মেলায় থাকছে আগামী জীবনের প্রজন্ম বিষয়ক রচনা প্রতিযোগিতা, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, কৌতুক, কক্সবাজারের নানা ঐতিহ্য নিয়ে নাটক। প্রতিদিন সন্ধ্যায় সৈকতে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করবেন স্থানীয় ও দেশের খ্যাতনামা শিল্পীরা। সৈকতের লাবণী পয়েন্টে প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত এ আয়োজন চলবে।