মৎস্যজীবীদের তালিকা হালনাগাদ করার নির্দেশ মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রীর

অনলাইন ডেস্ক
০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২২, 10:55 PM

মৎস্যজীবীদের তালিকা হালনাগাদ করার নির্দেশ মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রীর
মৎস্যজীবীদের তালিকা হালনাগাদের নির্দেশ দিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। তিনি বলেন, সঠিক তালিকা না থাকায় প্রকৃত মৎস্যজীবীরা অনেক সময় সরকারি সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়।
আজ বুধবার সচিবালয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত মৎস্য উপখাতের প্রকল্পসমূহের বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে মৎস্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের এ নির্দেশ দেন মন্ত্রী।
এ সময় মন্ত্রী বলেন, প্রকৃত মৎস্যজীবীদের তথ্য সব সময় হালনাগাদ থাকতে হবে। প্রয়োজন অনুযায়ী মৎস্যজীবী তালিকায় অন্তর্ভুক্তদের সংযোজন-বিয়োজন করতে হবে। তাদের নিবন্ধনের আওতায় আনতে হবে।
মন্ত্রী আরও বলেন, অর্থনীতির সংকটময় পরিস্থিতিতে সম্মিলিতভাবে দেশের প্রাণিসম্পদ ও মৎস্য খাত এমনভাবে সামনে এগিয়ে নিতে হবে যেন এ খাত করোনায় সৃষ্ট বেকারত্ব দূর করতে ভূমিকা রাখতে পারে।
এ সময় মন্ত্রী বলেন, এ বছর জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার রিপোর্ট অনুযায়ী পৃথিবীর যে তিনটি দেশ মৎস্য খাতে ভয়াবহ বিপর্যয় শঙ্কার বাইরে ছিল, তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। এই তাৎপর্যপূর্ণ অর্জন ধরে রাখতে হবে।
শ ম রেজাউল করিম আরও জানান, পৃথিবীর অনেক দেশে বাংলাদেশের মাছের চাহিদা রয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মৎস্য খাত বিশেষজ্ঞদের দেশে এনে যৌথভাবে কাজ করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা রয়েছে।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মুহাম্মদ ইয়ামিন চৌধুরী, অতিরিক্ত সচিব মো. তৌফিকুল আরিফ ও মো. আব্দুল কাইয়ুম, বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান কাজী আশরাফ উদ্দীন, মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খ. মাহবুবুল হক, বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. ইয়াহিয়া মাহমুদসহ মন্ত্রণালয় ও মৎস্য অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক
০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২২, 10:55 PM

মৎস্যজীবীদের তালিকা হালনাগাদের নির্দেশ দিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। তিনি বলেন, সঠিক তালিকা না থাকায় প্রকৃত মৎস্যজীবীরা অনেক সময় সরকারি সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়।
আজ বুধবার সচিবালয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত মৎস্য উপখাতের প্রকল্পসমূহের বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে মৎস্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের এ নির্দেশ দেন মন্ত্রী।
এ সময় মন্ত্রী বলেন, প্রকৃত মৎস্যজীবীদের তথ্য সব সময় হালনাগাদ থাকতে হবে। প্রয়োজন অনুযায়ী মৎস্যজীবী তালিকায় অন্তর্ভুক্তদের সংযোজন-বিয়োজন করতে হবে। তাদের নিবন্ধনের আওতায় আনতে হবে।
মন্ত্রী আরও বলেন, অর্থনীতির সংকটময় পরিস্থিতিতে সম্মিলিতভাবে দেশের প্রাণিসম্পদ ও মৎস্য খাত এমনভাবে সামনে এগিয়ে নিতে হবে যেন এ খাত করোনায় সৃষ্ট বেকারত্ব দূর করতে ভূমিকা রাখতে পারে।
এ সময় মন্ত্রী বলেন, এ বছর জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার রিপোর্ট অনুযায়ী পৃথিবীর যে তিনটি দেশ মৎস্য খাতে ভয়াবহ বিপর্যয় শঙ্কার বাইরে ছিল, তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। এই তাৎপর্যপূর্ণ অর্জন ধরে রাখতে হবে।
শ ম রেজাউল করিম আরও জানান, পৃথিবীর অনেক দেশে বাংলাদেশের মাছের চাহিদা রয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মৎস্য খাত বিশেষজ্ঞদের দেশে এনে যৌথভাবে কাজ করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা রয়েছে।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মুহাম্মদ ইয়ামিন চৌধুরী, অতিরিক্ত সচিব মো. তৌফিকুল আরিফ ও মো. আব্দুল কাইয়ুম, বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান কাজী আশরাফ উদ্দীন, মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খ. মাহবুবুল হক, বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. ইয়াহিয়া মাহমুদসহ মন্ত্রণালয় ও মৎস্য অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।