চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের মাধ্যমে দক্ষ জনবল তৈরি ও চাকরির সুযোগ সৃষ্টি করা হবে : পলক

#
news image

আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লব মোকাবেলার কৌশল নির্ধারণ ও কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন এবং প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ জনবল তৈরি ও চাকরির সুযোগ সৃষ্টি করা হবে।
আজ বাংলাদেশে নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর মার্সি টেম্বন রাজধানীর আগারগাঁওস্থ আইসিটি টাওয়ারে আইসিটি প্রতিমন্ত্রীর দপ্তরে বিদায়ী সাক্ষাৎ করতে এলে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী এই কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী জানান, বর্তমানে বিশ্বব্যাংকের ঋণ সহায়তায় আইসিটি বিভাগে ‘ডিজিটাল উদ্যোক্তা এবং উদ্ভাবন ইকো-সিস্টেম উন্নয়ন’ এবং ‘এনহ্যান্সিং ডিজিটাল গভর্নমেন্ট অ্যান্ড ইকোনমি’ নামে দুটি পৃথক প্রকল্প চলমান রয়েছে। দেশে ইনোভেশন ইকোসিস্টেম গড়ে তোলার মাধ্যমে বেসরকারি বিনিয়োগের গতি বৃদ্ধি করতে ডিজিটাল উদ্যোক্তা তৈরি করছে বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ। 
তিনি বলেন,ফলে  তরুণ প্রজন্ম চাকুরি খোঁজার পরিবর্তে চাকুরি সৃষ্টির প্রতি অধিক মনযোগী হবে। তিনি আরো জানান, ১৩ বছর আগে দেশের স্বল্প শিক্ষিত তরুণ প্রজন্ম কর্মসংস্থানের জন্য গার্মেন্টসসহ অন্যান্য শ্রমনির্ভর শিল্পের উপর নির্ভরশীল ছিলো, আর বর্তমানে তারা আইটি শিল্পে নিজেদের ক্যারিয়ার গড়ে তুলছে। 
এছাড়া স্টার্টআপ এবং ক্ষুদ্র ও মাঝারি প্রতিষ্ঠানগুলোর ইন্ডাস্ট্রিতে প্রবেশের হার বাড়ানো এবং জেন্ডার ইনক্লুসিভ ডিজিটাল এন্টারপ্রেনারশিপ তৈরি করা এই প্রকল্পের অন্যতম লক্ষ্য।
বাংলাদেশে নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর মার্সি টেম্বন বলেন, বাংলাদেশ অর্থনীতি এখন অনেক শক্তিশালী, ফলে গ্লোবাল ইকোনমিতে বাংলাদেশকে বিচ্ছিন্নভাবে দেখার সুযোগ নাই। বাংলাদেশ সরকার ইতোমধ্যে শিক্ষা-স্বাস্থ্য-যোগাযোগ-আইসিটিসহ বিভিন্ন সেক্টরে অভূতপূর্ব উন্নতি করেছে। ফলে এখন বাংলাদেশ টেক-অফ করার পর্যায়ে আছে। কোনো  দেশের উন্নয়নে সম্পদ গুরুত্বপূর্ণ নয় বরং দক্ষ জনশক্তি, শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান, ইনোভেটিভ আইডিয়া ও এক্সিলারেশন অত্যন্ত প্রয়োজন। অদূর ভবিষ্যতে বাংলাদেশ কাউকে মডেল হিসেবে নয় বাংলাদেশকেই অন্য দেশ মডেল হিসেবে গ্রহণ করবে।
মতবিনিময় সভায় ‘এনহ্যান্সিং ডিজিটাল গভর্নমেন্ট অ্যান্ড ইকোনমি’ প্রকল্পের পরিচালক ড. মুহম্মদ মেহেদী হাসান; ‘ডিজিটাল উদ্যোক্তা এবং উদ্ভাবন ইকো-সিস্টেম উন্নয়ন’ প্রকল্পের পরিচালক আবুল ফাতাহ মো: বালিগুর রহমান; স্টার্ট আপ বাংলাদেশ লি. এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক সামী আহমেদ; ইনোভেশন এন্ড কমার্শিয়ালাইজেশন স্পেশালিস্ট মো: আব্দুল বারী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

নিজস্ব প্রতিবেদক

২৩ আগস্ট, ২০২২,  9:49 PM

news image

আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লব মোকাবেলার কৌশল নির্ধারণ ও কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন এবং প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ জনবল তৈরি ও চাকরির সুযোগ সৃষ্টি করা হবে।
আজ বাংলাদেশে নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর মার্সি টেম্বন রাজধানীর আগারগাঁওস্থ আইসিটি টাওয়ারে আইসিটি প্রতিমন্ত্রীর দপ্তরে বিদায়ী সাক্ষাৎ করতে এলে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী এই কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী জানান, বর্তমানে বিশ্বব্যাংকের ঋণ সহায়তায় আইসিটি বিভাগে ‘ডিজিটাল উদ্যোক্তা এবং উদ্ভাবন ইকো-সিস্টেম উন্নয়ন’ এবং ‘এনহ্যান্সিং ডিজিটাল গভর্নমেন্ট অ্যান্ড ইকোনমি’ নামে দুটি পৃথক প্রকল্প চলমান রয়েছে। দেশে ইনোভেশন ইকোসিস্টেম গড়ে তোলার মাধ্যমে বেসরকারি বিনিয়োগের গতি বৃদ্ধি করতে ডিজিটাল উদ্যোক্তা তৈরি করছে বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ। 
তিনি বলেন,ফলে  তরুণ প্রজন্ম চাকুরি খোঁজার পরিবর্তে চাকুরি সৃষ্টির প্রতি অধিক মনযোগী হবে। তিনি আরো জানান, ১৩ বছর আগে দেশের স্বল্প শিক্ষিত তরুণ প্রজন্ম কর্মসংস্থানের জন্য গার্মেন্টসসহ অন্যান্য শ্রমনির্ভর শিল্পের উপর নির্ভরশীল ছিলো, আর বর্তমানে তারা আইটি শিল্পে নিজেদের ক্যারিয়ার গড়ে তুলছে। 
এছাড়া স্টার্টআপ এবং ক্ষুদ্র ও মাঝারি প্রতিষ্ঠানগুলোর ইন্ডাস্ট্রিতে প্রবেশের হার বাড়ানো এবং জেন্ডার ইনক্লুসিভ ডিজিটাল এন্টারপ্রেনারশিপ তৈরি করা এই প্রকল্পের অন্যতম লক্ষ্য।
বাংলাদেশে নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর মার্সি টেম্বন বলেন, বাংলাদেশ অর্থনীতি এখন অনেক শক্তিশালী, ফলে গ্লোবাল ইকোনমিতে বাংলাদেশকে বিচ্ছিন্নভাবে দেখার সুযোগ নাই। বাংলাদেশ সরকার ইতোমধ্যে শিক্ষা-স্বাস্থ্য-যোগাযোগ-আইসিটিসহ বিভিন্ন সেক্টরে অভূতপূর্ব উন্নতি করেছে। ফলে এখন বাংলাদেশ টেক-অফ করার পর্যায়ে আছে। কোনো  দেশের উন্নয়নে সম্পদ গুরুত্বপূর্ণ নয় বরং দক্ষ জনশক্তি, শক্তিশালী প্রতিষ্ঠান, ইনোভেটিভ আইডিয়া ও এক্সিলারেশন অত্যন্ত প্রয়োজন। অদূর ভবিষ্যতে বাংলাদেশ কাউকে মডেল হিসেবে নয় বাংলাদেশকেই অন্য দেশ মডেল হিসেবে গ্রহণ করবে।
মতবিনিময় সভায় ‘এনহ্যান্সিং ডিজিটাল গভর্নমেন্ট অ্যান্ড ইকোনমি’ প্রকল্পের পরিচালক ড. মুহম্মদ মেহেদী হাসান; ‘ডিজিটাল উদ্যোক্তা এবং উদ্ভাবন ইকো-সিস্টেম উন্নয়ন’ প্রকল্পের পরিচালক আবুল ফাতাহ মো: বালিগুর রহমান; স্টার্ট আপ বাংলাদেশ লি. এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক সামী আহমেদ; ইনোভেশন এন্ড কমার্শিয়ালাইজেশন স্পেশালিস্ট মো: আব্দুল বারী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।