পদ্মা সেতুতে রেল ট্র্যাক বসানোর কাজ শুরু

নিজস্ব প্রতিবেদক
২০ আগস্ট, ২০২২, 10:43 PM

পদ্মা সেতুতে রেল ট্র্যাক বসানোর কাজ শুরু
পদ্মা সেতুতে রেল ট্র্যাক বসানোর কাজ শুরু হয়েছে। শনিবার (২০ আগস্ট) দুপুর ১২টায় সেতুর জাজিরা প্রান্তে এ কাজের উদ্বোধন করেন রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন।
এর আগে মুন্সীগঞ্জের মাওয়া প্রান্তে পদ্মা সেতুর রেললাইন স্থাপন কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন করেন রেলমন্ত্রী। এ সময় পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পের রেল অংশের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে গত ১৫ জুলাই রেলমন্ত্রী বলেছিলেন, পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্প সরকারের ১০টি অগ্রাধিকার প্রকল্পের একটি। এই প্রকল্পের আওতায় ঢাকা থেকে যশোর পর্যন্ত নতুন রেললাইন নির্মাণ করা হবে। ২০২৪ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত প্রকল্পটির মেয়াদ ধরা হয়েছে। সময়মতো বাস্তবায়নে প্রকল্পকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। একটি অংশ ঢাকা থেকে মাওয়া পর্যন্ত, দ্বিতীয় অংশ মাওয়া থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত এবং তৃতীয় অংশ ভাঙ্গা থেকে যশোর পর্যন্ত।
উল্লেখ্য, ২০১৮ সালে পদ্মা সেতু ও এর দুই প্রান্তে রেললাইন নির্মাণের কাজ শুরু হয়। প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছিল ২০১৬ সালে। শুরুতে যানবাহন চলাচলের সঙ্গে একই দিনে রেল চালুর পরিকল্পনা ছিল সরকারের। কিন্তু রেললাইন বসানোসহ সংশ্লিষ্ট অবকাঠামো নির্মাণের কাজ পিছিয়ে আছে। পদ্মা সেতু নির্মাণ করেছে সরকারের সেতু বিভাগ। সেতু দিয়ে ট্রেন চলাচল নিশ্চিতের দায়িত্ব বাংলাদেশ রেলওয়ের। ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে যশোর পর্যন্ত ১৬৯ কিলোমিটার রেললাইন বসানো এবং স্টেশন ও অন্য অবকাঠামো নির্মাণের জন্য আলাদা প্রকল্প নেয় রেলওয়ে। জিটুজি পদ্ধতিতে এ প্রকল্পে অর্থায়ন করছে চীন। প্রকল্পের মেয়াদ ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত। রেল সংযোগের জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৯ হাজার ২৪৭ কোটি টাকা।
নিজস্ব প্রতিবেদক
২০ আগস্ট, ২০২২, 10:43 PM

পদ্মা সেতুতে রেল ট্র্যাক বসানোর কাজ শুরু হয়েছে। শনিবার (২০ আগস্ট) দুপুর ১২টায় সেতুর জাজিরা প্রান্তে এ কাজের উদ্বোধন করেন রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন।
এর আগে মুন্সীগঞ্জের মাওয়া প্রান্তে পদ্মা সেতুর রেললাইন স্থাপন কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন করেন রেলমন্ত্রী। এ সময় পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পের রেল অংশের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে গত ১৫ জুলাই রেলমন্ত্রী বলেছিলেন, পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্প সরকারের ১০টি অগ্রাধিকার প্রকল্পের একটি। এই প্রকল্পের আওতায় ঢাকা থেকে যশোর পর্যন্ত নতুন রেললাইন নির্মাণ করা হবে। ২০২৪ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত প্রকল্পটির মেয়াদ ধরা হয়েছে। সময়মতো বাস্তবায়নে প্রকল্পকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। একটি অংশ ঢাকা থেকে মাওয়া পর্যন্ত, দ্বিতীয় অংশ মাওয়া থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত এবং তৃতীয় অংশ ভাঙ্গা থেকে যশোর পর্যন্ত।
উল্লেখ্য, ২০১৮ সালে পদ্মা সেতু ও এর দুই প্রান্তে রেললাইন নির্মাণের কাজ শুরু হয়। প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছিল ২০১৬ সালে। শুরুতে যানবাহন চলাচলের সঙ্গে একই দিনে রেল চালুর পরিকল্পনা ছিল সরকারের। কিন্তু রেললাইন বসানোসহ সংশ্লিষ্ট অবকাঠামো নির্মাণের কাজ পিছিয়ে আছে। পদ্মা সেতু নির্মাণ করেছে সরকারের সেতু বিভাগ। সেতু দিয়ে ট্রেন চলাচল নিশ্চিতের দায়িত্ব বাংলাদেশ রেলওয়ের। ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে যশোর পর্যন্ত ১৬৯ কিলোমিটার রেললাইন বসানো এবং স্টেশন ও অন্য অবকাঠামো নির্মাণের জন্য আলাদা প্রকল্প নেয় রেলওয়ে। জিটুজি পদ্ধতিতে এ প্রকল্পে অর্থায়ন করছে চীন। প্রকল্পের মেয়াদ ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত। রেল সংযোগের জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৯ হাজার ২৪৭ কোটি টাকা।