৪০ কেজি ওজনের কচ্ছপ ধরা পড়লো জালে

#
news image

দশমিনা উপজেলা তেঁতুলিয়া ও বুড়াগৌরঙ্গ নদীতে বুধবার বিকেল ৪ টায় ৪০ কেজি ওজনের কচ্ছপ দরা পরলো এক জেলের জালে।

জানা যায় মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার রনগোপালদী ইউনিয়নের তেঁতুলিয়া ও বুড়াগৌরঙ্গ নদীর তীরবর্তী পাতার চর নামক স্থানে জাল বাইতে যায় পাতার চর এলাকার জেলে বজলু হওলাদার। জাল টানার সময় হলে জাল টানার শেষ পর্যায় তার জালে একটি ৪০ কেজি ওজনের কচ্ছপ দরা পড়ে। কচ্ছপটি ঐ জেলে তীরে নিয়ে আসলে এলাকায় শত শত লোকের ভীড় হয় কচ্ছপটি দেখার জন্য। পরে স্থানীয় লোক জন কচ্ছপটি নদীর পানিতে ছেড়ে দেয়।

বজলু হাওলাদার  জানান আমার পেশা মাছ ধরা। ১২ মাস তেঁতুলিয়া ও বুড়াগৌরঙ্গ নদীতে মাছ ধরি। মঙ্গলবার মাছ ধরতে নদীতে যাই দুপুরে। জাল ফেলে টানার শেষ সময় দেখি বিশাল আকৃতির একটি কচ্ছপ জালে। জাল টেনে কচ্ছপটি উঠিয়ে ট্রলারের ডরায় পানিতে রাখি। পরে তীরে আসলে স্থানীয় লোক ভীর করে। স্থানীয় লোকজন জন দেখে কচ্ছপটি নদীতে ছেড়ে দিতে বলে।

আমি পরে নদীতে ছেড়ে দেই। প্রতক্ষদর্শী মোঃ শাহ আলম, অপু বলেন, এই প্রথম বড় আকৃতির কচ্ছপ দেখলাম। কচ্ছপটি তীরে আসা মূহুর্তেই লোক ভীর করে দেখার জন্য। পরে এলাকার লোক জন কচ্ছপটি তেঁতুলিয়া  নদীতে ছেড়ে দেয়া হয়।

নাগরিক নিউজ ডেস্ক

২০ নভেম্বর, ২০২৪,  10:29 PM

news image

দশমিনা উপজেলা তেঁতুলিয়া ও বুড়াগৌরঙ্গ নদীতে বুধবার বিকেল ৪ টায় ৪০ কেজি ওজনের কচ্ছপ দরা পরলো এক জেলের জালে।

জানা যায় মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার রনগোপালদী ইউনিয়নের তেঁতুলিয়া ও বুড়াগৌরঙ্গ নদীর তীরবর্তী পাতার চর নামক স্থানে জাল বাইতে যায় পাতার চর এলাকার জেলে বজলু হওলাদার। জাল টানার সময় হলে জাল টানার শেষ পর্যায় তার জালে একটি ৪০ কেজি ওজনের কচ্ছপ দরা পড়ে। কচ্ছপটি ঐ জেলে তীরে নিয়ে আসলে এলাকায় শত শত লোকের ভীড় হয় কচ্ছপটি দেখার জন্য। পরে স্থানীয় লোক জন কচ্ছপটি নদীর পানিতে ছেড়ে দেয়।

বজলু হাওলাদার  জানান আমার পেশা মাছ ধরা। ১২ মাস তেঁতুলিয়া ও বুড়াগৌরঙ্গ নদীতে মাছ ধরি। মঙ্গলবার মাছ ধরতে নদীতে যাই দুপুরে। জাল ফেলে টানার শেষ সময় দেখি বিশাল আকৃতির একটি কচ্ছপ জালে। জাল টেনে কচ্ছপটি উঠিয়ে ট্রলারের ডরায় পানিতে রাখি। পরে তীরে আসলে স্থানীয় লোক ভীর করে। স্থানীয় লোকজন জন দেখে কচ্ছপটি নদীতে ছেড়ে দিতে বলে।

আমি পরে নদীতে ছেড়ে দেই। প্রতক্ষদর্শী মোঃ শাহ আলম, অপু বলেন, এই প্রথম বড় আকৃতির কচ্ছপ দেখলাম। কচ্ছপটি তীরে আসা মূহুর্তেই লোক ভীর করে দেখার জন্য। পরে এলাকার লোক জন কচ্ছপটি তেঁতুলিয়া  নদীতে ছেড়ে দেয়া হয়।