মতলব উত্তরে পশুহাটে ক্রেতা কম, জমেনি বেচাকেনা

শহিদুল ইসলাম খোকন, মতলব, চাদপুর
১০ জুন, ২০২৪, 5:10 PM

মতলব উত্তরে পশুহাটে ক্রেতা কম, জমেনি বেচাকেনা
কোরবানির ঈদ ঘিরে মতলব উত্তরে হাটে বেড়েছে পশুর সরবরাহ। পশু বিক্রেতারা হাটে পর্যাপ্ত গরু নিয়ে এলেও ক্রেতা উপস্থিতি কম, ফলে জমে ওঠেনি বেচাকেনা। শেষ পর্যন্ত বাজারে ভারতীয় গরু না এলে ভালো ব্যবসার আশা পশু ব্যবসায়ীদের। ঈদকে সামনে রেখে লাভের আশায় হাটে গরু নিয়ে ভিড় করছেন পশু পালনকারীরা। কিন্তু ক্রেতা স্বল্পতায় এখনও জমে ওঠেনি বেচাকেনা। উপজেলার সবচেয়ে বড় গরু বেচাকেনার হাট ছেংগারচর বাজার। রবিবার ১০ জুন বাজারে গিয়ে দেখা যায় গরু উঠেছে অনেক। কিন্তু বিক্রি করার মতো ক্রেতা এখনও পাচ্ছেন না ব্যবসায়ীরা। তবে ঈদ যত এগিয়ে আসবে হাটে ক্রেতা উপস্থিতি তত বাড়বে। ব্যবসা ভালো হবে বলে আশা পশু ব্যবসায়ী ও হাট ইজারাদারদের।
উপজেলার ছোট ঝিনাইয়া গ্রামের গরু বিক্রেতা শাহজাহান বলেন, 'এবার ঈদে বিক্রি করার জন্য ৫টি গরু পালন করেছিলাম। ১টি বাজারে নিয়ে এসেছি, কিন্তু লোকজন নাই। এ বাজারে যে রকম ভিড় হয়, সেরকম এখনও জমে ওঠেনি। ৪ লাখ টাকার গরুর মূল্য হাকায় ৩ লাখ টাকা। ছেংগারচর হাটের হাট ইজারাদারের প্রতিনিধিরা জানান, দেশি এবং স্থানীয় খামারি গরু দিয়ে আমাদের হাট চলছে। আমরা আশা করছি উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে ক্রেতারা এ হাটে আসবে।উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা. শ্যামল চন্দ্র দাস বলেন, এ উপজেলায় চাহিদার তুলনায় পশু কম আছে। আশেপাশের জেলা থেকে ও ব্যবসায়ীরা অন্য জেলা ও উপজেলা থেকে অনেক গরু হাটে নিয়ে আসে। তবে প্রাকৃতিকভাবে স্থানীয় গবাদিপশু লালনপালন করায় দেশি গরুর চাহিদা বেশি থাকে।
অন্য জেলা থেকে আসা গরু দিয়ে কোরবানী গরুর চাহিদা পূরণ হবে। আশা করি তেমম কোন সমস্যা হবে না।
শহিদুল ইসলাম খোকন, মতলব, চাদপুর
১০ জুন, ২০২৪, 5:10 PM

কোরবানির ঈদ ঘিরে মতলব উত্তরে হাটে বেড়েছে পশুর সরবরাহ। পশু বিক্রেতারা হাটে পর্যাপ্ত গরু নিয়ে এলেও ক্রেতা উপস্থিতি কম, ফলে জমে ওঠেনি বেচাকেনা। শেষ পর্যন্ত বাজারে ভারতীয় গরু না এলে ভালো ব্যবসার আশা পশু ব্যবসায়ীদের। ঈদকে সামনে রেখে লাভের আশায় হাটে গরু নিয়ে ভিড় করছেন পশু পালনকারীরা। কিন্তু ক্রেতা স্বল্পতায় এখনও জমে ওঠেনি বেচাকেনা। উপজেলার সবচেয়ে বড় গরু বেচাকেনার হাট ছেংগারচর বাজার। রবিবার ১০ জুন বাজারে গিয়ে দেখা যায় গরু উঠেছে অনেক। কিন্তু বিক্রি করার মতো ক্রেতা এখনও পাচ্ছেন না ব্যবসায়ীরা। তবে ঈদ যত এগিয়ে আসবে হাটে ক্রেতা উপস্থিতি তত বাড়বে। ব্যবসা ভালো হবে বলে আশা পশু ব্যবসায়ী ও হাট ইজারাদারদের।
উপজেলার ছোট ঝিনাইয়া গ্রামের গরু বিক্রেতা শাহজাহান বলেন, 'এবার ঈদে বিক্রি করার জন্য ৫টি গরু পালন করেছিলাম। ১টি বাজারে নিয়ে এসেছি, কিন্তু লোকজন নাই। এ বাজারে যে রকম ভিড় হয়, সেরকম এখনও জমে ওঠেনি। ৪ লাখ টাকার গরুর মূল্য হাকায় ৩ লাখ টাকা। ছেংগারচর হাটের হাট ইজারাদারের প্রতিনিধিরা জানান, দেশি এবং স্থানীয় খামারি গরু দিয়ে আমাদের হাট চলছে। আমরা আশা করছি উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে ক্রেতারা এ হাটে আসবে।উপজেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডা. শ্যামল চন্দ্র দাস বলেন, এ উপজেলায় চাহিদার তুলনায় পশু কম আছে। আশেপাশের জেলা থেকে ও ব্যবসায়ীরা অন্য জেলা ও উপজেলা থেকে অনেক গরু হাটে নিয়ে আসে। তবে প্রাকৃতিকভাবে স্থানীয় গবাদিপশু লালনপালন করায় দেশি গরুর চাহিদা বেশি থাকে।
অন্য জেলা থেকে আসা গরু দিয়ে কোরবানী গরুর চাহিদা পূরণ হবে। আশা করি তেমম কোন সমস্যা হবে না।