অপেক্ষার প্রহর শেষ হচ্ছে কাল, পদ্মা সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষ্যে সাজসাজ রব

মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি
২৪ জুন, ২০২২, 1:27 AM

অপেক্ষার প্রহর শেষ হচ্ছে কাল, পদ্মা সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষ্যে সাজসাজ রব
আগামীকাল শনি বার উদ্বোধন হবে স্বপ্নের পদ্মা সেতু। উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পদ্মা সেতু উদ্বোধন শেষে প্রধানমন্ত্রী মুন্সীগঞ্জে সুধী সমাবেশে অংশ নেবেন। বিদেশি কূটনীতিকসহ দেশ বরেণ্য সুধীজনরা উপ¯ি’ত থাকবেন এই অনুষ্ঠানে।
এদিকে পদ্মা সেতুর উদ্বোধন ঘিরে মুন্সীগঞ্জসহ ২১ জেলায় আনন্দের আমেজ বিরাজ করছে। বর্তমানে মুন্সীগঞ্জে প্রধানমন্ত্রীর সমাবেশ স্থলের দৃষ্টিনন্দন মঞ্চ তৈরিসহ সার্বিক ব্যবস্থাপনার কাজ শেষ করতে ব্যস্ত সময় পার করছেন কর্মীরা। এছাড়া সেতুর নাম ফলক ও ম্যুরাল স্থাপনের কাজ প্রায় শেষের পর্যায়ে। অনুষ্ঠানস্থলের আশপাশে সৌন্দর্য বর্ধনের কাজও চলছে পুরোদমে।
এদিকে পদ্মা সেতুর রেলিং, মুভমেন্ট জয়েন্ট ও প্যারাপেটের কাজও প্রায় শেষ। সেতুর বিভিন্ন অংশের সড়ক পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজও চলছে। এই সেতু উদ্বোধনকে কেন্দ্র করে সারাদেশের মানুষের মধ্যে এখন আনন্দ উৎসাহ ও উদ্দীপনা বিরাজ করছে।২২ মিটার প্রশস্ত ৬.১৫ কিলোমিটার পদ্মা সেতু নির্মাণে কাজ করেছে চায়না মেজর ব্রিজ কোম্পানি।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধন ঘিরে সব শ্রেণি–পেশার মানুষের মধ্যে উচ্ছ্বাস আর আনন্দ কাজ করছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ় সাহসিকতায় অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। তাই প্রধানমন্ত্রীকে বরণ করার জন্য দক্ষিণের মানুষ প্রস্তুত'।
জানা গেছে, এরই মধ্যে সেতু এলাকাসহ সারা দেশের নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। ২৫ জুন উদ্বোধনের পরদিন ২৬ জুন সকাল ৬টা থেকে সেতু যানবাহন চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে। মোট তিন হাজার অতিথিকে উদ্বোধনের দিন আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। জাজিরা প্রান্তে ১০ লাখ মানুষের সমাবেশ ঘটানোর পরিকল্পনা আছে। দুই প্রান্তেই সেতু উদ্বোধন হবে। ২৫ জুন সকালে মাওয়া প্রান্তে সেতু উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেখানে সুধী সমাবেশ হবে। মাওয়া প্রান্তে ফলক উন্মোচনের পর সেতু পেরিয়ে তিনি আসবেন জাজিরা প্রান্তের টোলপ্লাজায়। সেখানে কয়েকটি স্থাপনার উদ্বোধন করে যাবেন শিবচরের কাঁঠালবাড়িতে জনসভায়। প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের শেষ সময়ের প্রস্তুতি নিচ্ছেন সেতু বিভাগের প্রকৌশলী ও কর্মকর্তারা।
সেতু প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম জানান, পদ্মা সেতু এখন উদ্বোধনের জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত। এর কোনো কাজই এখন বাকি নেই। সেতু, লাইটিং, অ্যাপ্রোচ সড়ক, টোল প্লাজা সবকিছুই প্রস্তুত আছে।
সড়ক পরিবহণ ও সেতু মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা শেখ ওয়ালিদ ফয়েজ জানিয়েছেন, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, দাতা সংস্থার প্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতা, নির্মাণ সহযোগী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি, দেশের খ্যাতনামা বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিকসহ অন্যান্য কর্মকর্তাদের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। মাওয়া প্রান্তে সুধী সমাবেশে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে তিন হাজার সুধীজন। জাজিরা প্রান্তে যে জনসভা হবে, সেটা সবার জন্য উন্মুক্ত।
পদ্মা সেতুর প্রকল্পের ব্যবস্থাপক দেওয়ান মো. আব্দুল কাদের বলেন, “সেতুর কাজ শতভাগ সম্পন্ন হয়েছে। ইতোমধ্যে চীনা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সেতু বিভাগকে পদ্মা সেতু বুঝিয়ে দিয়েছে। তবে, এরপরও এক বছর তারা ‘ডিফেক্ট লায়াবিলিটি পিরিয়ড’ এর কাজ করবে।”সেতুর সহকারী প্রকৌশলী আহসান উল্লাহ মজুমদার বলেন, ‘হ্যান্ডওভারের পর এখন আমরা টুকটাক কাজ যেগুলো বাকি আছে তা দেখে নিচ্ছি।’
এদিকে, পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সফল করতে স্থানীয় প্রশাসনের পাশাপাশি মাঠ পর্যায়ে কাজ করছে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানকে স্মরণীয় করতে ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে বলে জানান স্থানীয় সংসদ সদস্যরা।
মুন্সীগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার আব্দুল মোমেন বলেন, ‘উদ্বোধনকে ঘিরে মুন্সীগঞ্জকে নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে রাখার সব ব্যবস্থা করা হয়েছে। বিভিন্ন সড়ক মহাসড়কে চেকপোস্ট ও ব্যারিকেড দেওয়া হয়েছে। এছাড়া আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় অভিযান পরিচালনা হচ্ছে। মুন্সীগঞ্জ জেলায় ইতোমধ্যে বিভিন্ন স্থানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’তিনি আরো বলেন, ‘পুলিশের টহল সেতুসহ আশপাশের প্রতিটি স্থানে জোরদার করা হয়েছে।’
মুন্সীগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য ও সাবেক জাতীয় সংসদের হুইপ অধ্যাপক সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি বলেন, ‘বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, আরও এগিয়ে যাবে। এই এগিয়ে যাওয়ার পথে স্বপ্নের পদ্মা সেতু এক বিশাল মাইলফলক। যতদিন দেশ থাকবে ততদিন বাঙালি মনে রাখবে, অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য এবং মানুষের সুবিধার জন্য নিজেদের অর্থে বঙ্গবন্ধু কন্যা এই সেতু নির্মাণ করেছেন। এই সেতু শুধু সেতু নয়, এটা আমাদের আত্মমর্যাদার পরিচয়।’ তিনি আরো বলেন, ‘২৫ জুন উপলক্ষে আমাদের ব্যাপক প্রস্তুতি রয়েছে। প্রশাসন প্রস্তুতি নিচ্ছে। এর সঙ্গে আমাদের সিভিল ও পুলিশ প্রশাসনও কাজ করছে।’
মুন্সীগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস বলেন, ‘আমি মুন্সীগঞ্জ জেলাবাসী ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জনগণের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে কৃতজ্ঞতা জানাই। তার ঐকান্তিক অদম্য ইচ্ছা শক্তির প্রতিফলন হচ্ছে পদ্মা সেতু। তাকে আন্তরিক অভিবাদন জানাচ্ছি।’
আগামী ২৫ জুন প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে দুয়ার উন্মোচন হবে ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার স্বপ্নের পদ্মা সেতুর। ২৬ জুন সকাল থেকে যানবাহন চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে স্বপ্নের পদ্মা সেতু।
মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি
২৪ জুন, ২০২২, 1:27 AM

আগামীকাল শনি বার উদ্বোধন হবে স্বপ্নের পদ্মা সেতু। উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পদ্মা সেতু উদ্বোধন শেষে প্রধানমন্ত্রী মুন্সীগঞ্জে সুধী সমাবেশে অংশ নেবেন। বিদেশি কূটনীতিকসহ দেশ বরেণ্য সুধীজনরা উপ¯ি’ত থাকবেন এই অনুষ্ঠানে।
এদিকে পদ্মা সেতুর উদ্বোধন ঘিরে মুন্সীগঞ্জসহ ২১ জেলায় আনন্দের আমেজ বিরাজ করছে। বর্তমানে মুন্সীগঞ্জে প্রধানমন্ত্রীর সমাবেশ স্থলের দৃষ্টিনন্দন মঞ্চ তৈরিসহ সার্বিক ব্যবস্থাপনার কাজ শেষ করতে ব্যস্ত সময় পার করছেন কর্মীরা। এছাড়া সেতুর নাম ফলক ও ম্যুরাল স্থাপনের কাজ প্রায় শেষের পর্যায়ে। অনুষ্ঠানস্থলের আশপাশে সৌন্দর্য বর্ধনের কাজও চলছে পুরোদমে।
এদিকে পদ্মা সেতুর রেলিং, মুভমেন্ট জয়েন্ট ও প্যারাপেটের কাজও প্রায় শেষ। সেতুর বিভিন্ন অংশের সড়ক পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজও চলছে। এই সেতু উদ্বোধনকে কেন্দ্র করে সারাদেশের মানুষের মধ্যে এখন আনন্দ উৎসাহ ও উদ্দীপনা বিরাজ করছে।২২ মিটার প্রশস্ত ৬.১৫ কিলোমিটার পদ্মা সেতু নির্মাণে কাজ করেছে চায়না মেজর ব্রিজ কোম্পানি।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধন ঘিরে সব শ্রেণি–পেশার মানুষের মধ্যে উচ্ছ্বাস আর আনন্দ কাজ করছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ় সাহসিকতায় অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। তাই প্রধানমন্ত্রীকে বরণ করার জন্য দক্ষিণের মানুষ প্রস্তুত'।
জানা গেছে, এরই মধ্যে সেতু এলাকাসহ সারা দেশের নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। ২৫ জুন উদ্বোধনের পরদিন ২৬ জুন সকাল ৬টা থেকে সেতু যানবাহন চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হবে। মোট তিন হাজার অতিথিকে উদ্বোধনের দিন আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। জাজিরা প্রান্তে ১০ লাখ মানুষের সমাবেশ ঘটানোর পরিকল্পনা আছে। দুই প্রান্তেই সেতু উদ্বোধন হবে। ২৫ জুন সকালে মাওয়া প্রান্তে সেতু উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেখানে সুধী সমাবেশ হবে। মাওয়া প্রান্তে ফলক উন্মোচনের পর সেতু পেরিয়ে তিনি আসবেন জাজিরা প্রান্তের টোলপ্লাজায়। সেখানে কয়েকটি স্থাপনার উদ্বোধন করে যাবেন শিবচরের কাঁঠালবাড়িতে জনসভায়। প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের শেষ সময়ের প্রস্তুতি নিচ্ছেন সেতু বিভাগের প্রকৌশলী ও কর্মকর্তারা।
সেতু প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম জানান, পদ্মা সেতু এখন উদ্বোধনের জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত। এর কোনো কাজই এখন বাকি নেই। সেতু, লাইটিং, অ্যাপ্রোচ সড়ক, টোল প্লাজা সবকিছুই প্রস্তুত আছে।
সড়ক পরিবহণ ও সেতু মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা শেখ ওয়ালিদ ফয়েজ জানিয়েছেন, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, দাতা সংস্থার প্রতিনিধি, রাজনৈতিক নেতা, নির্মাণ সহযোগী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি, দেশের খ্যাতনামা বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিকসহ অন্যান্য কর্মকর্তাদের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। মাওয়া প্রান্তে সুধী সমাবেশে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে তিন হাজার সুধীজন। জাজিরা প্রান্তে যে জনসভা হবে, সেটা সবার জন্য উন্মুক্ত।
পদ্মা সেতুর প্রকল্পের ব্যবস্থাপক দেওয়ান মো. আব্দুল কাদের বলেন, “সেতুর কাজ শতভাগ সম্পন্ন হয়েছে। ইতোমধ্যে চীনা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সেতু বিভাগকে পদ্মা সেতু বুঝিয়ে দিয়েছে। তবে, এরপরও এক বছর তারা ‘ডিফেক্ট লায়াবিলিটি পিরিয়ড’ এর কাজ করবে।”সেতুর সহকারী প্রকৌশলী আহসান উল্লাহ মজুমদার বলেন, ‘হ্যান্ডওভারের পর এখন আমরা টুকটাক কাজ যেগুলো বাকি আছে তা দেখে নিচ্ছি।’
এদিকে, পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সফল করতে স্থানীয় প্রশাসনের পাশাপাশি মাঠ পর্যায়ে কাজ করছে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানকে স্মরণীয় করতে ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে বলে জানান স্থানীয় সংসদ সদস্যরা।
মুন্সীগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার আব্দুল মোমেন বলেন, ‘উদ্বোধনকে ঘিরে মুন্সীগঞ্জকে নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে রাখার সব ব্যবস্থা করা হয়েছে। বিভিন্ন সড়ক মহাসড়কে চেকপোস্ট ও ব্যারিকেড দেওয়া হয়েছে। এছাড়া আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় অভিযান পরিচালনা হচ্ছে। মুন্সীগঞ্জ জেলায় ইতোমধ্যে বিভিন্ন স্থানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’তিনি আরো বলেন, ‘পুলিশের টহল সেতুসহ আশপাশের প্রতিটি স্থানে জোরদার করা হয়েছে।’
মুন্সীগঞ্জ-২ আসনের সংসদ সদস্য ও সাবেক জাতীয় সংসদের হুইপ অধ্যাপক সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি বলেন, ‘বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, আরও এগিয়ে যাবে। এই এগিয়ে যাওয়ার পথে স্বপ্নের পদ্মা সেতু এক বিশাল মাইলফলক। যতদিন দেশ থাকবে ততদিন বাঙালি মনে রাখবে, অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য এবং মানুষের সুবিধার জন্য নিজেদের অর্থে বঙ্গবন্ধু কন্যা এই সেতু নির্মাণ করেছেন। এই সেতু শুধু সেতু নয়, এটা আমাদের আত্মমর্যাদার পরিচয়।’ তিনি আরো বলেন, ‘২৫ জুন উপলক্ষে আমাদের ব্যাপক প্রস্তুতি রয়েছে। প্রশাসন প্রস্তুতি নিচ্ছে। এর সঙ্গে আমাদের সিভিল ও পুলিশ প্রশাসনও কাজ করছে।’
মুন্সীগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস বলেন, ‘আমি মুন্সীগঞ্জ জেলাবাসী ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জনগণের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে কৃতজ্ঞতা জানাই। তার ঐকান্তিক অদম্য ইচ্ছা শক্তির প্রতিফলন হচ্ছে পদ্মা সেতু। তাকে আন্তরিক অভিবাদন জানাচ্ছি।’
আগামী ২৫ জুন প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে দুয়ার উন্মোচন হবে ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার স্বপ্নের পদ্মা সেতুর। ২৬ জুন সকাল থেকে যানবাহন চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে স্বপ্নের পদ্মা সেতু।