কলাপাড়ায় তুচ্ছ ঘটনায় প্রতিবেশীর হামলায় এক কৃষক আহত

এস কে রঞ্জন, কলাপাড়া, পটুয়াখালী
২৭ এপ্রিল, ২০২৪, 5:20 PM

কলাপাড়ায় তুচ্ছ ঘটনায় প্রতিবেশীর হামলায় এক কৃষক আহত
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে প্রতিবেশীর হামলায় মিরাজ হাওলাদার (৩৫) নামের এক কৃষক আহত হয়েছে। ২৬ এপ্রিল শুক্রবার রাত সাড়ে ৭ টার দিকে উপজেলার লতাচাপলী ইউনিয়নের উত্তর মুসুল্লিয়াবাদ গ্রামে আহতের নিজ বাড়ির সামনে এ ঘটনাটি ঘটেছে। স্বামীকে বাঁচাতে স্ত্রী আমেনা বেগম এগিয়ে আসলে তার উপরেও হামলা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন। গুরুত্বর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে কলাপাড়া হাসপাতালে ভর্তী করেন। আহত মিরাজ স্থানীয় শাহা আলম হাওলাদারের ছেলে বলে জানা যায়।
আহত মিরাজ হাওলাদার বলেন,প্রচন্ড গরমে গাছের নীচে বসে ছিলেন। তার প্রতিবেশী কালামের ছেলে রেজাউল ও নুরুল হকের ছেলে সোহেল এসে তার উপর হঠাৎ চড়াও হয়। কথাকাটা কাটির একপর্যায়ে তার মাথায় আঘাত করে। এতে তার মাথা ফেটে রক্তাক্ত ও জখম হয়। তাকে বাঁচাতে স্ত্রী এগিয়ে আসলে তার উপরেও হামলা চালায়। এবিষয়ে মহিপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করলে হামলাকারীরা আরো ক্ষিপ্ত হয়ে মাঝ রাত পর্যন্ত তাদের বাড়ী ঘেরাও করে রাখে এবং তার পিতা শাহা আলমকে কুঁপিয়ে মেরে ফেলার হুমকী প্রদান করে বলে অভিযোগ করেন। অভিযুক্ত সোহেল বলেন,ঘটনাস্থলে আমার এক চাচার সাথে একটা বিষয় নিয়ে কথা হচ্ছিল। মিরাজ সেখানে উত্তর দেয়ায় কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে উত্তেজিত হলে হাতের মোবাইলের আঘাতে দুইজনেই আহত হয় বলে তিনি জানান। মহিপুর থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক মো. জাহাঙ্গীর বলেন,অভিযোগ পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এস কে রঞ্জন, কলাপাড়া, পটুয়াখালী
২৭ এপ্রিল, ২০২৪, 5:20 PM

পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে প্রতিবেশীর হামলায় মিরাজ হাওলাদার (৩৫) নামের এক কৃষক আহত হয়েছে। ২৬ এপ্রিল শুক্রবার রাত সাড়ে ৭ টার দিকে উপজেলার লতাচাপলী ইউনিয়নের উত্তর মুসুল্লিয়াবাদ গ্রামে আহতের নিজ বাড়ির সামনে এ ঘটনাটি ঘটেছে। স্বামীকে বাঁচাতে স্ত্রী আমেনা বেগম এগিয়ে আসলে তার উপরেও হামলা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন। গুরুত্বর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে কলাপাড়া হাসপাতালে ভর্তী করেন। আহত মিরাজ স্থানীয় শাহা আলম হাওলাদারের ছেলে বলে জানা যায়।
আহত মিরাজ হাওলাদার বলেন,প্রচন্ড গরমে গাছের নীচে বসে ছিলেন। তার প্রতিবেশী কালামের ছেলে রেজাউল ও নুরুল হকের ছেলে সোহেল এসে তার উপর হঠাৎ চড়াও হয়। কথাকাটা কাটির একপর্যায়ে তার মাথায় আঘাত করে। এতে তার মাথা ফেটে রক্তাক্ত ও জখম হয়। তাকে বাঁচাতে স্ত্রী এগিয়ে আসলে তার উপরেও হামলা চালায়। এবিষয়ে মহিপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করলে হামলাকারীরা আরো ক্ষিপ্ত হয়ে মাঝ রাত পর্যন্ত তাদের বাড়ী ঘেরাও করে রাখে এবং তার পিতা শাহা আলমকে কুঁপিয়ে মেরে ফেলার হুমকী প্রদান করে বলে অভিযোগ করেন। অভিযুক্ত সোহেল বলেন,ঘটনাস্থলে আমার এক চাচার সাথে একটা বিষয় নিয়ে কথা হচ্ছিল। মিরাজ সেখানে উত্তর দেয়ায় কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে উত্তেজিত হলে হাতের মোবাইলের আঘাতে দুইজনেই আহত হয় বলে তিনি জানান। মহিপুর থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক মো. জাহাঙ্গীর বলেন,অভিযোগ পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।