তীব্র তাপপ্রবাহ, পর্যটক কমছে কুয়াকাটায়

#
news image

পটুয়াখালী: অস্বাভাবিক তাপমাত্রা এবং অসহ্য গরমে পর্যটকশূন্য হয়ে পড়েছে কুয়াকাটা। কোথাও নেই পর্যটকদের কোলাহল। সৈকতজুড়ে শুধু ধু-ধু বালুচর। সরকারি ছুটিতেও মিলছে না কাঙ্ক্ষিত পর্যটক। ফলে সৈকতজুড়ে বিরাজ করছে সুনসান নীরবতা। স্থানীয় ব্যবসায়ী, উদ্যোক্তারা বলেছেন, অস্বাভাবিক তাপপ্রবাহের কারণে এবার পর্যটক কমেছে। প্রতিদিন এখানে অনেক দর্শনার্থীদের আগমন হতো। সকাল, দুপুর, বিকাল কিংবা গভীর রাত পর্যন্ত পর্যটকদের পদচারণায় সাগরপাড় মুখরিত থাকতো। সাগরের ঢেউ গর্জন করে তীরে আঁছড়ে পড়ছে। দেখলে মনে হয় যেন এসব মনোরম দৃশ্য দেখার কেউ নেই। কিছু পর্যটক থাকলেও তারা দিনের বেলা হোটেল থেকে বের হচ্ছে না প্রচণ্ড গরমের কারণে।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, তীব্র তাপদাহে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে কুয়াকাটা উপকূলের মানুষ। সবচেয়ে বিপাকে পড়েছেন শ্রমজীবী মানুষ। বৈদ্যুতিক পাখার বাতাসেও মিলছে না স্বস্তি। হোটেল গ্র্যান্ড সাফা ইন ম্যানেজার মো. সাইদুর রহমান জানান, প্রচণ্ড গরমের কারণে কুয়াকাটা পর্যটক নেই। বর্তমানে হোটেলের বিদ্যুৎ বিল ও কর্মচারীদের বেতন পরিশোধ করা দুষ্কর হয়ে পড়েছে।

কুয়াকাটা হোটেল-মোটেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মোতালেব শরীফ বলেন, গরমে পর্যটক এসে অতিষ্ঠ হয়ে পড়ছেন। দীর্ঘ সরকারি ছুটিতে (ঈদুল ফিতর) উপলক্ষে প্রচু ট্যুরিস্ট এসেছিলো এরপর থেকে প্রচণ্ড গরমের কারণে বর্তমানে হোটেল-মোটেলের সিট ফাঁকা রয়েছে। সাগরের পাড়ে এসে মানুষ উত্তাপে টিকতে পারছে না। লবণাক্ত পানিতে শরীর শুষ্ক হয়ে যাচ্ছে।

নাগরিক প্রতিবেদন

২৬ এপ্রিল, ২০২৪,  6:13 PM

news image

পটুয়াখালী: অস্বাভাবিক তাপমাত্রা এবং অসহ্য গরমে পর্যটকশূন্য হয়ে পড়েছে কুয়াকাটা। কোথাও নেই পর্যটকদের কোলাহল। সৈকতজুড়ে শুধু ধু-ধু বালুচর। সরকারি ছুটিতেও মিলছে না কাঙ্ক্ষিত পর্যটক। ফলে সৈকতজুড়ে বিরাজ করছে সুনসান নীরবতা। স্থানীয় ব্যবসায়ী, উদ্যোক্তারা বলেছেন, অস্বাভাবিক তাপপ্রবাহের কারণে এবার পর্যটক কমেছে। প্রতিদিন এখানে অনেক দর্শনার্থীদের আগমন হতো। সকাল, দুপুর, বিকাল কিংবা গভীর রাত পর্যন্ত পর্যটকদের পদচারণায় সাগরপাড় মুখরিত থাকতো। সাগরের ঢেউ গর্জন করে তীরে আঁছড়ে পড়ছে। দেখলে মনে হয় যেন এসব মনোরম দৃশ্য দেখার কেউ নেই। কিছু পর্যটক থাকলেও তারা দিনের বেলা হোটেল থেকে বের হচ্ছে না প্রচণ্ড গরমের কারণে।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, তীব্র তাপদাহে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে কুয়াকাটা উপকূলের মানুষ। সবচেয়ে বিপাকে পড়েছেন শ্রমজীবী মানুষ। বৈদ্যুতিক পাখার বাতাসেও মিলছে না স্বস্তি। হোটেল গ্র্যান্ড সাফা ইন ম্যানেজার মো. সাইদুর রহমান জানান, প্রচণ্ড গরমের কারণে কুয়াকাটা পর্যটক নেই। বর্তমানে হোটেলের বিদ্যুৎ বিল ও কর্মচারীদের বেতন পরিশোধ করা দুষ্কর হয়ে পড়েছে।

কুয়াকাটা হোটেল-মোটেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মোতালেব শরীফ বলেন, গরমে পর্যটক এসে অতিষ্ঠ হয়ে পড়ছেন। দীর্ঘ সরকারি ছুটিতে (ঈদুল ফিতর) উপলক্ষে প্রচু ট্যুরিস্ট এসেছিলো এরপর থেকে প্রচণ্ড গরমের কারণে বর্তমানে হোটেল-মোটেলের সিট ফাঁকা রয়েছে। সাগরের পাড়ে এসে মানুষ উত্তাপে টিকতে পারছে না। লবণাক্ত পানিতে শরীর শুষ্ক হয়ে যাচ্ছে।