কলাপাড়া–আমতলীতে বিমান বন্দরের সম্ভাব্য জায়গা পরিদর্শন

#
news image

ঢাকা   :  পটুয়াখালী ও বরগুনায় ‘বিমানবন্দর নির্মাণের সম্ভাব্য জায়গা’ পরিদর্শন করেছে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় এবং বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের ৬ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল। শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টায় বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব ও বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) মো. জহিরুল ইসলামের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলের সদস্যরা বিমানবন্দর নির্মাণের সম্ভাব্য জায়গা ঘুরে দেখেন।

উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, প্রাথমিকভাবে কলাপাড়া উপজেলার চাকামইয়া ইউনিয়নের নিশানবাড়িয়া ও গামুরবুনিয়া এবং আমতলী উপজেলার তারিকাটা ও উত্তর টিয়াখালী মৌজার সাত হাজার একর জমি বিমানবন্দর নির্মাণের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এখানে ছয় কিলোমিটার দীর্ঘ এবং দুই কিলোমিটার প্রস্থের রানওয়ে নির্মাণ করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর হোসেন জানান, যে জায়গাটি প্রাথমিকভাবে বিমানবন্দর নির্মাণ করার নির্ধারণ করা হয়েছে, তার মধ্যে প্রচুর খাসজমি রয়েছে। এর বাইরে ব্যক্তিগত মালিকানাধীন হয়তো কিছু জমি অধিগ্রহণ করতে হবে। তা ছাড়া এলাকাটিও বিমানবন্দরের রানওয়ে করার জন্য অত্যন্ত সুন্দর। অপর দিকে জায়গাটি আমতলী ও কলাপাড়া উপজেলার মধ্যবর্তী স্থানে পড়েছে। এসব কারণে বিমানবন্দর করার জন্য জায়গাটি সব দিক থেকে উপযুক্ত হিসেবে বিবেচিত হয়েছে বলে প্রতিনিধিদলের সদস্যরা মনে করেছেন।

বিমানবন্দর নির্মাণের সম্ভাব্য জায়গা পরিদর্শন শেষে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মো. জহিরুল হক বলেন, ‘বিমানবন্দর নির্মাণের স্থান নির্ধারণের তথ্য চেয়ে ইতিমধ্যে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষকে আমাদের মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে চিঠিও দেওয়া হয়েছে। চিঠি পেয়ে আমরা কাজ শুরু করেছি। দুটি সংস্থার পক্ষ থেকে এখন আমরা সম্ভাব্য জায়গাটি সরেজমিনে দেখতে এলাম।’ জায়গাটি বিমানবন্দর নির্মাণের জন্য উপযোগী কি না, এমন প্রশ্নের উত্তরে জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করার জন্য আমাদের অর্থনৈতিক, পরিবেশগত দিকসহ বিভিন্ন দিক বিবেচনা করতে হচ্ছে।

নাগরিক প্রতিবেদন

১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪,  1:10 PM

news image

ঢাকা   :  পটুয়াখালী ও বরগুনায় ‘বিমানবন্দর নির্মাণের সম্ভাব্য জায়গা’ পরিদর্শন করেছে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় এবং বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের ৬ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল। শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টায় বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব ও বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের পরিচালক (প্রশাসন) মো. জহিরুল ইসলামের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলের সদস্যরা বিমানবন্দর নির্মাণের সম্ভাব্য জায়গা ঘুরে দেখেন।

উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, প্রাথমিকভাবে কলাপাড়া উপজেলার চাকামইয়া ইউনিয়নের নিশানবাড়িয়া ও গামুরবুনিয়া এবং আমতলী উপজেলার তারিকাটা ও উত্তর টিয়াখালী মৌজার সাত হাজার একর জমি বিমানবন্দর নির্মাণের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এখানে ছয় কিলোমিটার দীর্ঘ এবং দুই কিলোমিটার প্রস্থের রানওয়ে নির্মাণ করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর হোসেন জানান, যে জায়গাটি প্রাথমিকভাবে বিমানবন্দর নির্মাণ করার নির্ধারণ করা হয়েছে, তার মধ্যে প্রচুর খাসজমি রয়েছে। এর বাইরে ব্যক্তিগত মালিকানাধীন হয়তো কিছু জমি অধিগ্রহণ করতে হবে। তা ছাড়া এলাকাটিও বিমানবন্দরের রানওয়ে করার জন্য অত্যন্ত সুন্দর। অপর দিকে জায়গাটি আমতলী ও কলাপাড়া উপজেলার মধ্যবর্তী স্থানে পড়েছে। এসব কারণে বিমানবন্দর করার জন্য জায়গাটি সব দিক থেকে উপযুক্ত হিসেবে বিবেচিত হয়েছে বলে প্রতিনিধিদলের সদস্যরা মনে করেছেন।

বিমানবন্দর নির্মাণের সম্ভাব্য জায়গা পরিদর্শন শেষে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মো. জহিরুল হক বলেন, ‘বিমানবন্দর নির্মাণের স্থান নির্ধারণের তথ্য চেয়ে ইতিমধ্যে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষকে আমাদের মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে চিঠিও দেওয়া হয়েছে। চিঠি পেয়ে আমরা কাজ শুরু করেছি। দুটি সংস্থার পক্ষ থেকে এখন আমরা সম্ভাব্য জায়গাটি সরেজমিনে দেখতে এলাম।’ জায়গাটি বিমানবন্দর নির্মাণের জন্য উপযোগী কি না, এমন প্রশ্নের উত্তরে জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করার জন্য আমাদের অর্থনৈতিক, পরিবেশগত দিকসহ বিভিন্ন দিক বিবেচনা করতে হচ্ছে।