নতুন করে বানানো সাফের ট্রফি পেলো চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

#
news image

সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ নারী চ্যাম্পিয়নশীপে ম্যাচ কমিশনের টস কাণ্ড, একদল মাঠে বসে থাকা, আরেক দলের চলে যাওয়া নানা বিতর্কের পর ভারত-বাংলাদেশকে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করা হয়। ফাইনালে মহানাটকের পর ঠিক দশ দিন পর নতুন করে সাফের বানানো ট্রফি পেলো বাংলাদেশ। সেরা খেলোয়াড় ও সর্বোচ্চ গোলদাতার পুরস্কার পেলেন সাগরিকা।

রোববার (১৮ ফেব্রুয়ারি) সাফের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল হক হেলাল বাফুফে ভবনের সামনে মাঠে আনুষ্ঠানিকভাবে ট্রফি তুলে দিয়েছেন চ্যাম্পিয়ন আফঈদা-সাগরিকাদের হাতে।

ট্রফি হাতে বাধভাঙ্গা উল্লাস হতে পারতো ৮ ফেব্রুয়ারি ফাইনালের পরই। ওই দিন কমলাপুর বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ নারী চ্যাম্পিয়নশীপের ফাইনালে ক্রীড়ামন্ত্রীর হাত থেকে ট্রফি গ্রহণ করে বাংলাদেশের মেয়েরা আনন্দ করলেও তাতে ঘাটতি ছিল।

কারণ, ট্রফিতো বাংলাদেশেরই পাওয়ার কথা ছিল। বাংলাদেশ ও ভারতের অধিনায়কের গ্রহণ করা ট্রফি দিয়ে দেওয়া হয় অতিথি দলকে। তখনই সাফ থেকে বলা হয়েছিল, বাংলাদেশকে আরেকটি ট্রফি দেওয়া হবে। 

এই টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় আসরের সেরা খেলোয়াড় হয়েছেন বাংলাদেশের সাগরিকা। পেয়েছেন সর্বাধিক গোলদাতার পুরস্কারও। এক কথায় যুবতীদের এই সাফ চ্যাম্পিয়নশীপের সব আলো কেড়ে নিয়েছেন ঠাকুরগাঁয়ের এই মেয়ে। সাগরিকাময়ই হয়ে থাকলো মহানাটকে ভরা এই টুর্নামেন্ট।

টুর্নামেন্টে তিন ম্যাচ খেলে ৪ গোল করেছেন সাগরিকা। তার সমান গোল করেছেন ভারতের পুজা ও শিবানি দেবি। তিনজন যৌথভাবে সর্বাধিক গোলদাতা হয়েছেন।

পুরস্কার জেতার পর তাৎক্ষণিকভাবে অনুভূতি প্রকাশ করে সাগরিকা বলেন, আজই সুখবরটি সকালে জেনেছি। আমি সর্বাধিক গোলদাতা হওয়ার পাশাপাশি সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কারেও মনোনীত হয়েছি। বাবা-মা আগে খবরে দেখেছিলেন। তবে তারা আমাকে কিছু বলেননি। অনূর্ধ্ব-১৯ এটাই আমার প্রথম টুর্নামেন্ট। দুটি পুরস্কার পেয়ে অনেক ভালো লাগছে।

নাগরিক স্পোর্টস ডেস্ক

১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪,  7:34 PM

news image

সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ নারী চ্যাম্পিয়নশীপে ম্যাচ কমিশনের টস কাণ্ড, একদল মাঠে বসে থাকা, আরেক দলের চলে যাওয়া নানা বিতর্কের পর ভারত-বাংলাদেশকে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করা হয়। ফাইনালে মহানাটকের পর ঠিক দশ দিন পর নতুন করে সাফের বানানো ট্রফি পেলো বাংলাদেশ। সেরা খেলোয়াড় ও সর্বোচ্চ গোলদাতার পুরস্কার পেলেন সাগরিকা।

রোববার (১৮ ফেব্রুয়ারি) সাফের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল হক হেলাল বাফুফে ভবনের সামনে মাঠে আনুষ্ঠানিকভাবে ট্রফি তুলে দিয়েছেন চ্যাম্পিয়ন আফঈদা-সাগরিকাদের হাতে।

ট্রফি হাতে বাধভাঙ্গা উল্লাস হতে পারতো ৮ ফেব্রুয়ারি ফাইনালের পরই। ওই দিন কমলাপুর বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ নারী চ্যাম্পিয়নশীপের ফাইনালে ক্রীড়ামন্ত্রীর হাত থেকে ট্রফি গ্রহণ করে বাংলাদেশের মেয়েরা আনন্দ করলেও তাতে ঘাটতি ছিল।

কারণ, ট্রফিতো বাংলাদেশেরই পাওয়ার কথা ছিল। বাংলাদেশ ও ভারতের অধিনায়কের গ্রহণ করা ট্রফি দিয়ে দেওয়া হয় অতিথি দলকে। তখনই সাফ থেকে বলা হয়েছিল, বাংলাদেশকে আরেকটি ট্রফি দেওয়া হবে। 

এই টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় আসরের সেরা খেলোয়াড় হয়েছেন বাংলাদেশের সাগরিকা। পেয়েছেন সর্বাধিক গোলদাতার পুরস্কারও। এক কথায় যুবতীদের এই সাফ চ্যাম্পিয়নশীপের সব আলো কেড়ে নিয়েছেন ঠাকুরগাঁয়ের এই মেয়ে। সাগরিকাময়ই হয়ে থাকলো মহানাটকে ভরা এই টুর্নামেন্ট।

টুর্নামেন্টে তিন ম্যাচ খেলে ৪ গোল করেছেন সাগরিকা। তার সমান গোল করেছেন ভারতের পুজা ও শিবানি দেবি। তিনজন যৌথভাবে সর্বাধিক গোলদাতা হয়েছেন।

পুরস্কার জেতার পর তাৎক্ষণিকভাবে অনুভূতি প্রকাশ করে সাগরিকা বলেন, আজই সুখবরটি সকালে জেনেছি। আমি সর্বাধিক গোলদাতা হওয়ার পাশাপাশি সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কারেও মনোনীত হয়েছি। বাবা-মা আগে খবরে দেখেছিলেন। তবে তারা আমাকে কিছু বলেননি। অনূর্ধ্ব-১৯ এটাই আমার প্রথম টুর্নামেন্ট। দুটি পুরস্কার পেয়ে অনেক ভালো লাগছে।