শিশু সন্তান হত্যা, ৩ দিনের রিমান্ডে মা

#
news image

এস্কটেপ দিয়ে হাত-পা-মুখ বেঁধে ফেনীর পরশুরামে শিশু উম্মে সালমা লামিয়া (৭) হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনায় জড়িত থাকার অভিযোগে নিজ মা আয়েশা বেগমকে রোববার তিন দিনের রিমান্ড  মঞ্জুর হয়েছে। 

আয়েশাকে অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৭ দিনের রিমান্ডের আবেদন করলে  রোববার আদালতের বিচারক সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও পরশুরাম আমলী আদালতের বিচারক ফাতেমা তুজ জোহরা মুনা শুনানি শেষে এ আদেশ প্রদান করেন। ফেনী জজ কোর্টের আইনজীবী গাজী তারেক আজিজ এ তথ্য জানিয়েছেন।

আদালতে আসামি পক্ষে শুনানিতে অংশগ্রহণ করেন ফজলুল হক ছোটন।

পরশুরাম থানার ওসি শাহাদাত হোসেন খান বলেন, লামিয়া হত্যা ঘটনায় অধিকতর তদন্তের জন্য ৭ দিনের রিমান্ডের আবেদন করা হলে আদালতের বিচারক তিনদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। হত্যার সঙ্গে জড়িত ও সন্দেহভাজন দুই যুবককে এখনো শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।

এর আগে, পুলিশ লামিয়ার মা আয়েশাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে বৃহস্পতিবার আদালতে হাজির  করলে আদালতে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। নিহত শিশু লামিয়ার বাবা মো. নুরুন নবী বাদী হয়ে গত মঙ্গলবার রাতে পরশুরাম থানায় হত্যা মামলা করার পর সেই রাতেই আয়েশা বেগম ও লামিয়ার সৎ মা রেহানা আক্তারকে আটক করে পুলিশ। 

জেলা প্রতিবেদক

১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪,  2:20 AM

news image

এস্কটেপ দিয়ে হাত-পা-মুখ বেঁধে ফেনীর পরশুরামে শিশু উম্মে সালমা লামিয়া (৭) হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনায় জড়িত থাকার অভিযোগে নিজ মা আয়েশা বেগমকে রোববার তিন দিনের রিমান্ড  মঞ্জুর হয়েছে। 

আয়েশাকে অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৭ দিনের রিমান্ডের আবেদন করলে  রোববার আদালতের বিচারক সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও পরশুরাম আমলী আদালতের বিচারক ফাতেমা তুজ জোহরা মুনা শুনানি শেষে এ আদেশ প্রদান করেন। ফেনী জজ কোর্টের আইনজীবী গাজী তারেক আজিজ এ তথ্য জানিয়েছেন।

আদালতে আসামি পক্ষে শুনানিতে অংশগ্রহণ করেন ফজলুল হক ছোটন।

পরশুরাম থানার ওসি শাহাদাত হোসেন খান বলেন, লামিয়া হত্যা ঘটনায় অধিকতর তদন্তের জন্য ৭ দিনের রিমান্ডের আবেদন করা হলে আদালতের বিচারক তিনদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। হত্যার সঙ্গে জড়িত ও সন্দেহভাজন দুই যুবককে এখনো শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।

এর আগে, পুলিশ লামিয়ার মা আয়েশাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে বৃহস্পতিবার আদালতে হাজির  করলে আদালতে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। নিহত শিশু লামিয়ার বাবা মো. নুরুন নবী বাদী হয়ে গত মঙ্গলবার রাতে পরশুরাম থানায় হত্যা মামলা করার পর সেই রাতেই আয়েশা বেগম ও লামিয়ার সৎ মা রেহানা আক্তারকে আটক করে পুলিশ।