বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন মিয়ানমারের ১৪ বিজিপি সদস্য

#
news image

বাংলাদেশের বান্দরবানের তমব্রু সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারে ভয়াবহ গোলাগুলি চলছে। ১০ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে চলমান গোলাগুলিতে কম্পিত পুরো সীমান্ত এলাকা। গোলাগুলির ভয়াবহতা দেখে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন মিয়ানমারের ১৪ জন সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিজিপি)। এদিকে গোলাগুলির একটি মর্টারশেল সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশের তমব্রু এলাকার বসতঘরে এসে পড়েছে। এ সময় বাড়ি ফেরার পথে রাস্তায় গুলিবিদ্ধ হয়েছেন প্রবীর ধর নামে এক ব্যক্তি। আজ রোববার সকালে নাইক্ষ্যংছড়ির তমব্রু এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত প্রবীর ধর (৫৮) তমব্রু ক্যাম্প এলাকার বাসিন্দা যুদিষ্টি ধরের ছেলে। স্থানীয়রা জানান, গত শনিবার রাত সাড়ে ৩টা থেকে ভয়াবহ গোলাগুলি চলছে বাংলাদেশের তমব্রু সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে, যা এখনো চলমান রয়েছে। তারা জানান, গোলাগুলির শব্দে কম্পিত হচ্ছে পুরো তম্ব্রু সীমান্ত এলাকা। কাঁচাঘরের বাসিন্দারা জীবন বাঁচাতে ভিড় করছেন পাকা ঘরগুলোতে। চলমান গোলাগুলির কারণে রাস্তাঘাটা ফাঁকা ও বাইরে যেতে সাহস পাঁচ্ছেন না স্থানীয়রা। স্থানীয়রা আরও জানান, এরইমধ্যে কোনাকপাড়া বিজিবি ক্যাম্পে আশ্রয় নিয়েছে মিয়ানমারের ১৪ জন বিজিপি সদস্য। ঘুমধুম ইউপির ৩ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য আনোয়ার হোসেন জানান, মিয়ানমার থেকে ছোঁড়া গুলিতে তমব্রু এলাকার একজন আহত হয়েছেন। মিয়ানমারের ১৪ জন বিজিপি সদস্য ক্যাম্পে আশ্রয় নিয়েছে বলে শুনেছি।

অনলাইন ডেক্স

০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪,  4:09 PM

news image

বাংলাদেশের বান্দরবানের তমব্রু সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারে ভয়াবহ গোলাগুলি চলছে। ১০ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে চলমান গোলাগুলিতে কম্পিত পুরো সীমান্ত এলাকা। গোলাগুলির ভয়াবহতা দেখে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন মিয়ানমারের ১৪ জন সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিজিপি)। এদিকে গোলাগুলির একটি মর্টারশেল সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশের তমব্রু এলাকার বসতঘরে এসে পড়েছে। এ সময় বাড়ি ফেরার পথে রাস্তায় গুলিবিদ্ধ হয়েছেন প্রবীর ধর নামে এক ব্যক্তি। আজ রোববার সকালে নাইক্ষ্যংছড়ির তমব্রু এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত প্রবীর ধর (৫৮) তমব্রু ক্যাম্প এলাকার বাসিন্দা যুদিষ্টি ধরের ছেলে। স্থানীয়রা জানান, গত শনিবার রাত সাড়ে ৩টা থেকে ভয়াবহ গোলাগুলি চলছে বাংলাদেশের তমব্রু সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে, যা এখনো চলমান রয়েছে। তারা জানান, গোলাগুলির শব্দে কম্পিত হচ্ছে পুরো তম্ব্রু সীমান্ত এলাকা। কাঁচাঘরের বাসিন্দারা জীবন বাঁচাতে ভিড় করছেন পাকা ঘরগুলোতে। চলমান গোলাগুলির কারণে রাস্তাঘাটা ফাঁকা ও বাইরে যেতে সাহস পাঁচ্ছেন না স্থানীয়রা। স্থানীয়রা আরও জানান, এরইমধ্যে কোনাকপাড়া বিজিবি ক্যাম্পে আশ্রয় নিয়েছে মিয়ানমারের ১৪ জন বিজিপি সদস্য। ঘুমধুম ইউপির ৩ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য আনোয়ার হোসেন জানান, মিয়ানমার থেকে ছোঁড়া গুলিতে তমব্রু এলাকার একজন আহত হয়েছেন। মিয়ানমারের ১৪ জন বিজিপি সদস্য ক্যাম্পে আশ্রয় নিয়েছে বলে শুনেছি।